Welcome to Law Firm

Saturday, December 24, 2016

সাত বীরশ্রেষ্ঠ








সাত বীরশ্রেষ্ঠ
======ল'ফার্ম
==>বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল
জন্ম- ১৯৪৯ সালে বরিশালের দৌলতখান থানার পশ্চিম হাজীপাড়া গ্রামে
মৃত্যু- এপ্রিল ১৮, ১৯৭১
যুদ্ধ স্থান- দরুইন গ্রামে পাক বাহিনীর সাথে সম্মুখ যুদ্ধে শহীদ হন।

==>বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ল্যান্স নায়েক মুন্সি আব্দুর রউফ
জন্ম- ৮ই মে ১৯৪৩, ফরিদপুরের বোয়ালমারী থানার সালামতপুর গ্রামে।
মৃত্যু- এপ্রিল ২০, ১৯৭১
যুদ্ধ স্থান- পার্বত্য চট্টগ্রামে রাঙ্গামাটি-মহালছড়ি যুদ্ধে পাক বাহিনীর গোলার আঘাতে শহীদ হন।

==>বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেঃ মতিউর রহমান
জন্ম- ২৯শে অক্টোবর ১৯৪১, ঢাকার পৈত্রিক নিবাসে।
মৃত্যু- অগাস্ট ২০, ১৯৭১
যুদ্ধ স্থান- পাকিস্তান বিমান ঘাটি থেকে যুদ্ধ বিমান ছিনতাই করে পালানোর সময় সিন্ধুর বেদিনে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়ে শহীদ হন।

==>বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ
জন্ম- ২৬শে ফেব্রুয়ারি ১৯৩৬, যশোর জেলার অন্তর্গত নড়াইল মহকুমার মহিষখোলা গ্রামে।
মৃত্যু- সেপ্টেম্বর ৫, ১৯৭১
যুদ্ধ স্থান- সুতিপুর প্রতিরক্ষা অবস্থানের সামনে স্ট্যান্ডিং পেট্রোলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালনের সময় পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আক্রমণে শহীদ হন।

==>বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী হামিদুর রহমান
জন্ম- ২রা ফেব্রুয়ারি ১৯৫৩, ঝিনাইদহ জেলা শহরের অদুরে কালিগঞ্জের খদ্দখালিশপুর গ্রামে।
মৃত্যু- অক্টোবর ২৮, ১৯৭১
যুদ্ধ স্থান- ১ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ধলই আক্রমণে সহযোদ্ধাদের জীবন রক্ষার্থে শত্রুর বাঙ্কার ধ্বংস করতে গিয়ে শত্রুর মেশিনগান বাস্টের আঘাতে শহীদ হন।

==>বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোহাম্মদ রুহুল আমিন
জন্ম- ১৯৩৫ সালের জুন মাসের কোনো এক বর্ষণমুখর রাতে নোয়াখালীর বাঘচাপড়া গ্রামে।
মৃত্যু- ডিসেম্বর ১০, ১৯৭১
যুদ্ধ স্থান- খুলনা শিপইয়ার্ডের কাছাকাছি পাকিস্তানি জঙ্গি বিমানের গোলার আঘাতে আহত হন। পরে পাকিস্তানী সেনা ও রাজাকারদের নির্মম অত্যাচারে শহীদ হন।

==>বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
জন্ম- ৭ মার্চ ১৯৪৯, বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলার রহিমগঞ্জ গ্রামে।
মৃত্যু- ডিসেম্বর ১৪, ১৯৭১
যুদ্ধ স্থান- ১২ই ডিসেম্বর মুক্তিবাহিনী তার নেতৃত্বে চাঁপাইনবাবগঞ্জ আক্রমণ করে। চাঁপাইনবাবগঞ্জের পশ্চিমে বারঘরিয়া এলাকায় পাকিস্তান বাহিনীর সাথে সম্মুখ যুদ্ধে স্নাইপার বুলেটের আঘাতে শহীদ হন।
মোজাম্মেল হক

ব্লাষ্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি।

Friday, December 23, 2016

ওয়ালটনে অ্যাডভোকেট নিয়োগ।

Lawfirm
Advocate 
পদের নাম ঃ

(Legal Affairs )
প্রতিষ্ঠানের নাম: Walton Hi-Tech Industries Ltd.
খালি পদের সংখ্যা: ০২
চাকরির বিবরণ/দায়িত্বসমূহ:
Clear and complete conception of land related papers, deeds and documents, records, ownership, chain of ownership etc.
Collect & store all land related documents and follow/execute all types of land tax, court hearing, and documentation formalities.
Handling land related issues – Land purchase, deed draft preparation and authenticity assessment of ownership claims by third party.
Identify and consult with stakeholders with appropriate authority on land issues and consult applicable legislation & by – laws concerning land.
Manage records of land agreements & contracts and maintain records of land use and areas for potential development.
Communicate with concern A.C Land office/Tofshil office/ sub registry office and land dispute court.
Prepare all legal deeds & documents; processing of land purchases and update of land documents by maintaining the legal codes of conduct.
Ensure land comply with legislation and assist with amendments to land authority.
Liaison and coordinate with management.
All land related cases to be appear, monitor and ensure that the progress is good.
চাকরির ধরন: ফুল টাইম
শিক্ষাগত যোগ্যতা:
Qualified in LLB (Honours) and LLM from any reputed institute.
অভিজ্ঞতা:
কমপক্ষে ৫ বছর
চাকরিপ্রার্থীদের যেসব ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা থাকতে হবেঃ
Compliance, Lawyer, Regulatory, Tax Law, Land
অন্যান্য যোগ্যতা:
বয়স ২৮ থেকে ৪০ বছর
শুধুমাত্র পুরুষরা আবেদন করতে পারবেন
Candidate must have at least 5 years practical experience on land related issues.
Proper understanding of relevant land legislation, policies and procedures.
Strong understanding of land related documents, taxation and so on.
Decision making skills and effective verbal & written communication skills.
Analytical and problem solving skills related to land affairs.
Must have knowledge in MS office (Specially in Word, Excel, Power point)
Must have good communication skill and typing both in Bengali and English.
কর্মস্হল: Gazipur
বেতন সীমা: আলোচনা সাপেক্ষ
অন্যান্য সুবিধাদি:
As per company policy.
আবেদনের শেষ তারিখ: ডিসেম্বর ৩১, ২০১৬
যোগাযোগের ঠিকানা: আপনার জীবনবৃত্তান্ত ই-মেইল করুন jobs_whil@waltonbd.comএই ঠিকানায়।
অথবা
Interested candidates are requested to apply confidently with complete CV along with a cover letter and one recent passport size photo to:
Executive Director (HRM, PR & Admin), 
Walton Hi-Tech Industries Ltd., Chandra, Kaliakoir, Gazipur. 
(Please mention the name of the position)
আবেদনকারীকে অবশ্যই জীবনবৃত্তান্তের সাথে ছবি পাঠাতে হবে।

Saturday, December 10, 2016

বাংলাদেশ বনাম নিউজিল্যান্ড সিরিজ ম্যাচ এর সময় সুচি

Mozammel
আগামী ২৬শে ডিসেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে
     বাংলাদেশ বনাম নিউজিল্যান্ড
                  সিরিজ
         ম্যাচ এর সময় সুচি

       (ওয়ানডে সিরিজ)

(১ম ওয়ানডে)

২৬শে ডিসেম্বর ----ভোর ৪টা--

(২য় ওয়ানডে)

২৯শে ডিসেম্বর ----ভোর ৪টা--

(৩য় ওয়ানডে)

৩১শে ডিসেম্বর ----ভোর ৪টা--

         (  টি টোয়েন্টি সিরিজ)

(১ম টি টোয়েন্টি)

৩রা জানুয়ারি --সকাল ৮টা---

(২য় টি টোয়েন্টি)

৬ই জানুয়ারি --সকাল ৮টা--

(৩য় টি টোয়েন্টি)

৮ই জানুয়ারি---সকাল ৮টা--

         (  টেস্ট সিরিজ)

১ম টেস্ট

১২ই জানুয়ারি ---ভোর ৩টা ৩০ মিনিট

২য় টেস্ট

২০শে জানুয়ারি ----ভোর ৩টা ৩০ মিনিট

        শেয়ার করে সবাই কে দেখার সুযোগ করে দিন
ল'ফার্ম

Thursday, December 1, 2016

জেনে রাখুন, বেঁচে যাবেনঃ


LAWFIRMBD.TK
১. সরকারী হাসপাতালে যে অপরিচিত লোকটি আপনার ঘনিষ্ট হিসাবে ডাক্তারকে পরিচয় দিবে, সে লোকটি একজন দালাল। শুরুতেই মার্ক করে রাখুন। এড়িয়ে চলুন। তাতে টাকা,  সম্মান ও রোগী তিনটাই বাঁচবে।

২. জরুরী বিভাগ থেকে ভর্তির পর কাগজটি নিজ হাতে বহন করে নিজের ওয়ার্ডে যাবার অভ্যাস করুন। অথবা বহনকারী লোকটি আপনাকে বড়সড় খরচ করিয়ে শুইয়ে দিতে পারে।

৩. কাটা-ফাটা রোগীর ঔষুধ কিনে আনলে খেয়াল রাখুন আপনার কেনা এন্টিবায়োটিক, পেইন কিলার ও সুতা দিয়েই আপনার রোগীর চিকিৎসা শুরু হয়েছে। এন্টিবায়োটিক ও সুতার দাম পাঁচ শতাধিক টাকা থেকে শুরু হয়। এগুলো চোরদের লক্ষ্যবস্তু।

৪. ডিউটি ডাক্তাররা (ইন্টার্ন বা ইউনিটের সিএ, রেজিস্টার) উচ্চশিক্ষিত ও হাইলি কোয়ালিফাইড। সেখানে গিয়ে নিজের ক্ষমতা, শিক্ষাগতযোগ্যাতা, স্মার্টনেসের প্রমান দিতে যাবেন না। মনে রাখবেন, দে আর স্মার্টার দ্যান ইউ। দে আর মোর হিউম্যান দ্যান ইউ। আপনি যতটুকু ভদ্রলোক হবেন, তারা তার চাইতে বেশি ভদ্রলোকের মত আপনাকে চিকিৎসা দিবে।

৫. হাসপাতালের সব সিরিয়াস রোগীর চিকিৎসা শুরু হয়  ইন্টার্ন/সিএ/রেজিস্টারের হাত দিয়েই। তারা জানে কিভাবে রোগীকে দ্রুত সময়ে প্রাণরক্ষাকারী চিকিৎসা দেওয়া হয়। বড় স্যার কবে দেখবে, কেন এখনো ডাক্তার আসছে না বলে বোকামীর পরিচয় দিবেন না।

৬. শুক্রবার হাসপাতালের রাউন্ড বন্ধ থাকে। এসময় ডাক্তার নাই, ডাক্তার দেখে নাই বলে কাউকে বিব্রত করবেন না।

৭. হাসপাতাল থেকে সাপ্লাইকৃত ঔষুধ ডাক্তাররা দিবে না। সংশ্লিষ্ট ঔষুধের জন্য নার্স বা ইনচার্জকে ভদ্রভাষায় বলুন।

৮. রোগীর পাশ থেকে আপনার সমস্ত আত্মীয়স্বজনকে সরিয়ে ফেলুন। তারা রোগীর কোন কল্যানে আসবে না। তাদের জন্য চিকিৎসা দেরি হয়, এমনকি রোগী মারা যেতে পারে। যত মানুষ কম তত রোগীর সুস্থ্য হবার সম্ভাবনা বেশি।

৯. সরকারী হাসপাতালে বেড এর জন্য অবসেসিভ(ঘ্যানঘ্যান) হবেন না। এখানে কেউ বেড দখল করে শুয়ে থাকেনা। সবাই অসুস্থ্য রোগী। সেখানে মুচি ডোম শুয়ে থাকলেও তাকে নামিয়ে আপনাকে উঠানো যাবেনা।
 বেড না থাকলে একজন ডাক্তারের মা নিজে অসুস্থ্য হয়ে আসলেও তাকে মেঝেতেই থাকতে হবে। সকল রোগী সমান। বেড ও মেঝের সবাইকে সমান চিকিৎসা দেওয়া হয়।

১০. কোন রাজনৈতিক পরিচয় দেবার চেষ্টা করবেন না। মনে রাখবেন, ঝামেলা এড়ানোর জন্য সকল ডাক্তার ঐ রোগীর কাছে যেতে অনীহা প্রকাশ করে। দিনশেষে ক্ষতিটা আপনারই।

১১. রোগী খাবে কি... বলে বারবার বিরক্ত করবেন না। যদি স্যালাইন চলে তাহলে ভেবে নিন তাকে আলাদা করে খাওয়াতে হবেনা। খাবার বন্ধ রাখা হয় রোগীর ভালোর জন্যই। কিছুক্ষন না খেলে আপনার রোগী মারা যাবেনা।

১২. ক্যানুলা খুলে গেছে, স্যালাইন অফ কেন, ঔষুধ কখন খাবে, কিভাবে খাবে, ঔষুধটা চেক করে দিন তো.... এই প্রশ্নগুলো নার্সকে ভদ্রভাষায় জিজ্ঞাসা করুন। সাধারণত এগুলো তাদের দায়িত্ব। তারা শিক্ষিত ও অভিজ্ঞতাসম্পন্ন। তাদের সম্মান করুন।

১৩. যেকোন পুরুষ ডাক্তারকে মিস্টি কন্ঠে 'স্যার' ও মহিলা ডাক্তারকে 'ম্যাম/ম্যাডাম' বলে সম্বোধন করুন। একইভাবে মহিলা ও পুরুষ নার্সকে  সিস্টার-ব্রাদার বলুন। আয়া বা কর্মচারীদের  মামা ও খালা হিসাবে সম্বোধন করবেন। এগুলো আপনাকে ছোট করবে না বরং সম্মানীয় বানাবে। ডাক্তার, নার্স ও কর্মচারীরাও আপনাকে মিস্টিভাষায় সাহায্য করবে।

১৪. কেউ আপনার টাকা, ফোন ইত্যাদি হাতিয়ে নিলে তার চেহারা সুরৎ চিনে রাখুন। নিকটস্থ থানায় গিয়ে বলুন। বিলিভ মি- এটাতে কাজ হয়। সম্পত্তির উদ্ধার ও সাজা দুটো আমি প্রায়ই দেখছি। পুলিশ অনেক বেশিই সহায়তা করে। শুধু সাহস করে বলুন।

১৫. হাসপাতাল বিশাল জায়গা। কোন অন্ধকার করিডোর বা চিপায় যাবেন না। ছিনতাই হবার সম্ভাবনা আছে।

১৬. থুথু ফেলার জায়গা না থাকলে মাঝেমাঝে গিলে খাবার অভ্যাস করুন। আপনি হাসপাতাল যতটুকু নোংরা করবেন, বাকী সবাই আপনার ফেলানো থুথু দেখে সেখানে থুথু ফেলে ভাসিয়ে।দিবে। অপরাধের শুরুটা কিন্তু আপনিই করলেন।

১৭. সরকারী হাসপাতালের ডাক্তারদের উপর বিশ্বাস রাখুন। আপনি শুধুই লাভবান হবেন। কারণ সেবার বিনিমিয়ে ডাক্তাররা এক পয়সাও পকেটে ঢুকাবে না।

১৮. রোগী মারা গেলে ডাক্তারকে গালিগালাজ না করে স্বস্ব ধর্মের সৃষ্টিকর্তার কাছে অভিযোগ করুন। ডাক্তার একজন মানুষ। তিনি চেষ্টা করেছেন কিন্তু সৃষ্টিকর্তা আপনার রোগীর সুস্থ্যতা চাননি।

মোজাম্মেল হক