Welcome to Law Firm

Thursday, August 31, 2017

Facebook একাউন্ট হ্যাক হলে কীভাবে উদ্ধার করবেন এবং আইনী সহযোগিতা কীভাবে পাবেন?

ফেসবুক একাউন্ট এখন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ সঙ্গী। মোবাইল নম্বর কিংবা একটি ইমেইল আইডির চেয়ে ফেসবুক একাউন্ট কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। আপনার ফেসবুক আইডি হ্যাক হলে অথবা অন্যের দখলে চলে গেলে আপনার উক্ত একাউন্ট ব্যবহার করে কেউ কোন ক্রাইম করলে তার দায়ভার কিন্তু আপনার ঘারেই পড়বে। এবং আপনি পড়তে পারেন ভয়াবহ বিপদে।
ফেসবুক একাউন্ট সুরক্ষা রাখার সব ধরনের ব্যবস্থা করে রাখলেও অনেক সময় একাউন্ট হ্যাক হয়ে যায়। তাই হ্যাক হওয়া মাত্রই কী কী পদক্ষেপগুলো আপনার নেওয়া উচিত এবং কীভাবে ফেসবুক একাউন্টটি উদ্ধার করবেন সে বিষয়ে বিস্তারিত নির্দেশনা দেওয়ার চেষ্টা করলাম।

১) প্রথমেই এই লিঙ্কে যান http://www.facebook.com/hacked

২) একটি পেজ আসবে, এখান থেকে “My account is compromised” এই বাটনে ক্লিক করুন।

৩) হ্যাক হওয়া একাউন্টটির তথ্য চাইবে এখানে। উল্লেখ করা ৩ টি অপশনের যেকোন একটির ইনফরমেশন দিন। দিয়ে ক্লিক করুন সার্চ এ ক্লিক করুন-

৪) আপনার প্রদত্ত তথ্য সঠিক হলে আপনার একাউন্টটিই দেখাবে এখানে

৫) এখন “This is My Account” এ ক্লিক করুন।

৬) ক্লিক করার পর আপনার পুরাতন পাসওয়ার্ডটি চাইবে।

এখানে আপনার পুরাতন পাসওয়ার্ড টি দিয়ে “Continue” করুন। আপনাকে একটা কনফার্মেশন মেসেজ দিবে। তার পরে কন্টিনিউ করে পরের স্টেপ গুলি পার করুন। সাধারনত পরের স্টেপে আপনার কাছ থেকে একটা নতুন পাসোয়ার্ড চাওয়া হবে। পরের ফর্মগুলো ঠিক ঠাক পূরন করলে ফেসবুক থেকে আপনার একাউন্ট আবার ফেরত পেয়ে যাবেন।

বিকল্প পদ্ধতি
যদি ফেসবুক একাউন্টের পাসওয়ার্ড হ্যাক হয় এবং মেইল একাউন্টটি ঠিক থাকে তবে এই লিঙ্ক থেকে রিকুয়েস্ট পাঠালে পাসওয়ার্ড সমাধান পাওয়া যাবে। https://ssl.facebook.com/reset.php
যদি ওপরের লিঙ্কে কাজ না হয় তবে পাসওয়ার্ডটি পাওয়ার জন্য নিম্নলিখিত লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে। পরবর্তী নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করতে হবে। http://www.facebook.com/help/¬identify.php?show_for-m=hack_login_changed
যদি ই-মেইল এড্রেসটি পরিবর্তন হয়ে যায় তবে নিম্নলিখিত লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে। ফর্মটি পূরণ করে পাঠালে ফেসবুকের কর্মকর্তারা যোগাযোগ করবে। https://ssl.facebook.com/help/contact.php?show_form=hacked_self_recovery

আইনের সহযোগীতা নিন
ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক করে আপনাকে সহজেই বিপদে ফেলতে পারে হ্যাকাররা। তাই হ্যাক হওয়া একাউন্টটি যদি কোনভাবেই উদ্ধার করতে না পারেন তাহলে দেরি না করে অবশ্যই আইনের সহযোগিতা নিন। অর্থাৎ পুলিশ এবং বিটিআরসিকে জানিয়ে রাখুন যাতে পরবর্তীতে আপনার একাউন্ট ব্যবহার করে কেউ অপরাধমূলক কোন কাজ করলে আপনি বেচে যান।

আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়ে গেলে আপনার সামনে দুটি উপায় খোলা আছে
১) অ্যাকাউন্ট টি পুনরুদ্ধার করা ।
২) অ্যাকাউন্ট টি চিরতরে ডিলেট করে দেওয়া ।

দুটি ক্ষেত্রেই আপনাকে সহযোগিতা করবে তথ্য ও যোগাযোগ মন্ত্রনালয় । তারা মাত্র তিন দিনের ভেতর হ্যাক হওয়া অ্যাকাউন্টটি উদ্ধার করে দেবে অথবা আপনার অনুমতি সাপেক্ষে ডিলেট করে দেবে ।

অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়ে গেলে প্রথমেই করনীয় কাজ হল এলাকার পুলিশ ষ্টেশন এ গিয়ে জিডি করা । জিডি করার অভিজ্ঞতা না থাকলে থানার দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা ও আপনাকে সাহায্য করবেন । জিডি করা খুব সহজ । দায়িত্তরত পুলিশ কর্মকর্তা এর সামনে বসে আপনার সমস্যার কথা জানিয়ে একটা সাধারন ডায়েরি করবেন । জিডি করা শেষে আপনাকে জিডির একটি কপি দেওয়া হবে । এই কপিটি খুব যত্নের সাথে রেখে দিবেন ।

জিডি করা শেষে আপনার দ্বিতীয় কাজ হবে তথ্য ও যোগাযোগ মন্ত্রনালয় এর সাইবার নিরাপত্তা হটলাইনে ফোন করে তাদের সাথে যোগাযোগ করা । সাইবার নিরাপত্তা হটলাইনে নাম্বারঃ 01766678888 . সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ৫ টা এর ভেতর যোগাযোগ করবেন । শুক্রবার বন্ধ থাকে । তারা জানতে চাইবে আপনার অ্যাকাউন্ট টি পুনরুদ্ধার করতে চান নাকি অ্যাকাউন্ট টি চিরতরে ডিলেট করে দিতে চান । আপনার সমস্যা শোনার পর তারা আপনাকে একটি ইমেইল অ্যাড্রেস দেবেন । ইমেইল অ্যাড্রেস হলঃ info@cybernirapotta.net . এই ইমেইল অ্যাড্রেস এ আপনাকে যে অ্যাটাচমেন্ট গুলো পাঠাতে বলা হবে সেগুলো হচ্ছেঃ

১) জিডির স্ক্যান করা কপি ।
২) ভোটার আইডি কার্ড এর রঙ্গিন স্ক্যান কপি ( রঙ্গিন হওয়া আবশ্যক ) ।
৩) হ্যাক হওয়া ফেসবুক অ্যাকাউন্ট এর লিংক।
৪) ইতিপূর্বে কখনও কোথাও ব্যবহার করা হয় নি এমন সম্পূর্ণ নতুন খোলা একটি ইমেইল আইডি ।

সব অ্যাটাচমেন্ট সহ ইমেইল পাঠিয়ে দেওয়ার পর চাইলে আপনি আবার হটলাইনে কল করে ইমেইল পেয়েছে কি না সে বিষয়ে নিশ্চিত হতে পারেন । এরপর তিন দিনের ভেতর আপনার হ্যাক হয়ে যাওয়া অ্যাকাউন্ট উদ্ধার করে আপনাকে ফোন দিয়ে জানানো হবে ।

ফেসবুক পাসওয়ার্ড এর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ
অনেকেই ফেসবুক একাউন্ট এর ব্যবহৃত ইমেইলের পাসওয়ার্ড ও ফেসবুকের পাসওয়ার্ড একই রেখে থাকেন। এটি কিন্তু মারাত্বক একটি ভুল। কারণ হ্যাকাররা যখন ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক করে তখন দ্বিতীয় ধাপে তারা একই পাসওয়ার্ড দিয়ে ইমেইল আইডিও হ্যাক করার চেষ্টা করে। এবং কোনভাবে যদি ইমেইল আইডি হ্যাক করতে পারে তাহলে কিন্তু বড় বিপদ। এরফলে ফেসবুক একাউন্ট রিকোভারী করার সম্ভাবনা একেবারেই কমে যাবে, পাশাপাশি ইমেইলটিও হারালেন যেখানে হয়তো আপনার রয়েছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।

ফেসবুক আইডিতে ব্যবহার করা ই-মেইল ও ফেসবুক আইডির পাসওয়ার্ড ভিন্ন রাখুন। কারণ হ্যাকাররা সাধারণত ফেসবুক হ্যাক করার পর ই-মেইল এড্রেস বদলে ফেলে। আর ই-মেইল এড্রেস বদলে ফেলতে পারলে হ্যাকিং হওয়া ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ফিরে পাওয়া কঠিন। হ্যাকিং হওয়া অ্যাকাউন্ট উদ্ধারের একমাত্র উপায় হলো ই-মেইল এড্রেস।
অন্য কারো কম্পিউটার বা মোবাইল বা আইপ্যাডে ফেসবুক লগ ইন করলে কাজ শেষে অবশ্যই লগ আউট করতে হবে। এক্ষেত্রে পাসওয়ার্ড রিমেম্বার দেওয়া যাবে না।

পাবলিক কম্পিউটারে বসলে কাজ শেষে অবশ্যই cache এবং cookies ডিলেট করতে হবে।
মেইলে আসা সফটওয়্যার সেট আপ দেওয়ার ক্ষেত্রে সাবধান থাকুন। অনেক সময় এ রকম ফাইল দিয়ে তথ্য চুরির চেষ্টা করা হয়।

ফেসবুক অ্যাকাউন্টে আপনার মোবাইল নম্বর দিয়ে রাখুন।

Mozammel.tk
Sources: http://www.somoynews.tv/ pages/details/85362

Tuesday, August 22, 2017

পড়াশুনা

Monday, August 14, 2017

‘টাকা নিয়ে বসে আছি, নিয়ে যান’

জমি আছে বাড়ি করার টাকা নাই, আবার ডেভেলাপারের কাছেও যেতে চান না। কিংবা বাড়ি করেছেন দুই তলা, প্ল্যান আছে ৭ তলা করার কিন্তু পারছেন না। অনেকের বাড়ি পুরাতন হয়ে গেছে সেটিও মেরামত করাতে পারছেন না। দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই। আপনার পাশেই রয়েছে হাউস বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশন (বিএইচবিএফসি)। বাড়ি নির্মাণ করা থেকে শুরু করে মেরামত করার টাকাও দেবে সরকারি এ সংস্থা। কম সুদের হারে সহজ শর্তে দীর্ঘ মেয়াদি ঋণ দিচ্ছে হাউস বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশন। এমনকি প্রবাসীদের জন্য ‘প্রবাস বন্ধু’ নামেও রয়েছে একটি প্রকল্প। 
জনগণের সেবায় নিত্যনতুন প্রকল্প গড়ে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছাতে চায় হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশন। পূর্বের দোষত্রুটি শুধরে একেবারে ডিজিটালাইজড সিস্টেমে এগিয়ে চলেছে সংস্থাটি। গত জানুয়ারিতে নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক দেবাশীষ চক্রবর্তী যোগদানের পরই মূলত গতি পায় সংস্থাটি। নিজস্ব কিছু ভাবনায় ছয়টি নতুন প্রকল্প খুলে তাতে সাড়াও মিলছে। ইতিমধ্যে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়ে তা ছাড়িয়েও গেছে।
দেবাশীষ চক্রবর্তী বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে গত ১ জানুয়ারিতে যোগদান করেন। এর আগে তিনি রূপালী ব্যাংক লিমিটেডের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
তিনি যোগদানের পর থেকে ঢেলে সাজানো হয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। বর্তমানে হাউজ বিল্ডিং ফাইনান্স ৬ ক্যাটাগরিতে ঋণ প্রদান করছে।
হাউস বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশনের সার্বিক কর্মকাণ্ড নিয়ে কথা হয় ব্যবস্থাপনা পরিচালক দেবাশীষ চক্রবর্তীর সঙ্গে।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী প্রতিটি মানুষের জন্য আবাসন নিশ্চিতে কাজ করে যাচ্ছে হাউস বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশন। কর্পোরেশনকে ডিজিটালাইজড করে ভোগান্তি কমিয়ে সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় নিয়ে যাওয়াই আমাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যে। 
ব্যবস্থাপনা পরিচালক দেবাশীষ আরও বলেন, যোগদানের পরপরই লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যে ঠিক করে নিজস্ব ভাবনায় ৬টি ক্যাটাগরি আমরা নির্ধারণ করি। ক্যাটাগরিগুলো হলো নগর বন্ধু, প্রবাস বন্ধু, আবাসন উন্নয়ন, আবাসন মেরামত, ফ্ল্যাট ঋণ এবং পল্লীমা। ক্যাটাগরিগুলো নির্ধারণ করে প্রচার প্রচারণা চালিয়ে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করছি। এর ফলাফলও ভালো আসছে।

ক্যাটাগরিগুলো হলো-
নগরবন্ধু: ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীতে “একক/যৌথভাবে বাড়ি নির্মাণ” অথবা ফ্ল্যাটক্রয়ে সরল সুদে গৃহঋণ সেবা।সর্বোচ্চ ঋণসীমা: বাড়ি নির্মাণে সর্বোচ্চ ১ কোটি এবং ফ্ল্যাটক্রয়ে সর্বোচ্চ ৮০ লাখ টাকা। সুদের হার: বাড়ি নির্মাণে ৯.৫০% এবং ফ্ল্যাটক্রয়ে: ১০%।পরিশোধ মেয়াদকাল: ৫,১০,১৫ বা ২০ বছর।
পল্লীমা: ঢাকা-চট্টগ্রাম মেট্রোএলাকার বাইরে যেকোন জেলা/উপজেলা, গ্রোথসেন্টারে একক/গ্রুপে বাড়ি নির্মাণ অথবা ফ্ল্যাটক্রয়ে সরল সুদে গৃহঋণ সেবা।
সুদের হার: বাড়ি নির্মাণে ৮.৫০% এবং ফ্ল্যাটক্রয়ে: ১০%।পরিশোধ মেয়াদকাল: ৫,১০,১৫ বা ২০ বছর।
আবাসন উন্নয়ন: বিদ্যমান ভবনের অসমাপ্ত ফ্লোর নির্মাণে সর্বোচ্চ ১ কোটি টাকা পর্যন্ত সরল সুদে গৃহঋণ সেবা। সুদের হার: ঢাকা/চট্টগ্রাম মেট্রোএলাকায়: ৯.৫০%, অন্যত্র: ৮.৫০%।
পরিশোধ মেয়াদকাল: ৫,১০,১৫ বা ২০ বছর
আবাসন মেরামত: বিদ্যমান ভবন সংস্কারে সর্বোচ্চ ২৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত সরল সুদে গৃহঋণ সেবা।
সুদের হার: ঢাকা/চট্টগ্রাম মেট্রোএলাকায়: ৯.৫০%, অন্যত্র: ৮.৫০%।
পরিশোধ মেয়াদকাল: ৫ অথবা ১০ বছর।
প্রবাসবন্ধু: প্রবাসীদের জন্য সারাদেশে একক/গ্রুপে বাড়ি নির্মাণ অথবা ফ্ল্যাটক্রয়ে সরল সুদে গৃহঋণ সেবা।
সুদের হার: বাড়ি নির্মাণে ঢাকা/চট্টগ্রাম মেট্রো এলাকায়:৯.৫০%, অন্যত্র: ৮.৫০% এবং ফ্ল্যাটক্রয়ে: ১০%।
পরিশোধ মেয়াদকাল: ৫,১০,১৫,২০ অথবা ২৫ বছর।
ফ্ল্যাট ঋণ: ঢাকা-চট্টগ্রাম মেট্রোএলাকাসহ যেকোন জেলা/উপজেলা, গ্রোথসেন্টারে একক/গ্রুপে বাড়ি নির্মাণ অথবা ফ্ল্যাটক্রয়ে সরল সুদে গৃহঋণ সেবা।
সুদের হার ঢাকা ও চট্টগ্রাম এলাকা মেট্রো এলাকাসহ সকল বিভাগীয় শহরে ১০%, পেরি আরবান, উপজেলা সদর ও গ্রোথ সেন্টার এলাকায় ৯%।
পরিশোধ মেয়াদকাল : ৫,১০,১৫,২০ অথবা ২০ বছর।
গ্রাহকদের ইঙ্গিত করে ব্যবস্থাপনা পরিচালক দেবাশীষ চক্রবর্তী বলেন, কাগজপত্র ঠিক থাকলে টাকা নিয়ে বসে আছি। মাত্র ১৫ দিনের মধ্যেই আমরা ঋণ দিচ্ছি।নিয়ে যান।
তিনি বলেন, হাউস বিল্ডিং সম্পর্কে মানুষের ধারণা পাল্টে দিতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আগে সারাদেশে ২৯টি অফিস থাকলে আরও ৭১টি অফিসের অনুমোদন পাওয়া গেছে। খুব শীঘ্রই  আরো ৭১টি অফিস খোলা হবে। মানুষের খুব কাছে যেতেই আমাদের এই পরিকল্পনা।
তিনি আরও বলেন, বর্তামান ডিজিটালাইজেশনের যুগে আমরাও পিছিয়ে নেই। আমাদের নিজস্ব ওয়েব সাইটের পাশাপাশি ফেসবুক পেজ রয়েছে। সেখানে লোকজন নানা প্রশ্ন করছেন আমরা সেগুলোর জবাব দিচ্ছি। আমরা কল সেন্টারও খুলতে যাচ্ছি।
দেবাশীষ চক্রবর্তী বলেন, দেশ ও দেশের বাইরে আবাসন মেলাও করছি। আগামী ১৯ অক্টোবর থেকে হোটেল সোনারগাঁওয়ে রিহ্যাবের সঙ্গে মেলাও আমরা মেলা করবো।
তিনি বলেন, সার্বিকভাবে মানুষের আবাসন সমস্যা মেটাতে প্রয়োজনীয় সবকিছুই আমরা করবো।  
Sources: http://www.natunsomoy.com/
টাকা-নিয়ে-বসে-আছি-নিয়ে-যান/101870