Welcome to Law Firm

Tuesday, January 24, 2017

ABOUT BLAST

About BLAST
BLAST is one of the largest legal services organizations in Bangladesh, operating in over nineteen districts. BLAST has certain unique features as a legal services organization. First, it assists both women and men. Second, it undertakes extensive criminal defense work and has a considerable specialization in labour law, in addition to expertise on family and land law. BLAST is the only NGO able to provide access to legal aid across the spectrum from the frontlines of the formal justice system to the apex court.

BLAST is governed by a Board of Trustees comprised of eminent jurists, lawyers, and human rights advocates. Besides its own core staff lawyers at headquarters and at each district unit, BLAST has an enlisted panel of about 2300 lawyers across the country who provide legal redress to clients on a pro bono basis, with a nominal honorarium. It is also well represented by lawyers pursuing its cases in the High Court Division and Appellate Division of the Supreme Court of Bangladesh.

BLAST has gained proven expertise in providing legal aid to poor and disadvantaged clients in 57,467 cases to date. Over the years, out of 1,15,182 applications received for legal assistance, BLAST responded to 20,133 by resolving them through mediation. It has also filed about 82 public interest litigation cases before the Supreme Court of Bangladesh as part of its advocacy for law and policy reforms to address institutional obstacles to justice delivery. It regularly undertakes awareness programmes on legal rights for community members in its areas of operation, including family laws, criminal law and land laws. It is also involved in regular coordination meetings with local administration officials, in particular those within the judiciary, and with CSOs.
Sources

Mozammel Hoq

Sunday, January 22, 2017

Muslim Inheritance.

 Law Firm
এক ক্লিকেই মা,বাবা,ভাই-বোনেবং অন্যদের সম্পত্তির হিসাব বের করুন
এদের অংশ পবিত্র কোরআন শরীফে নির্ধারণ করে দেয়া আছে। জবিউল ফুরুজ হল ১২ জন। এদের মধ্যে ৪ জন পুরুষ এবং বাকি ৮ জন মহিলা। ৪ জন পুরুষ হল – ১) স্বামী, ২)পিতা, ৩)দাদা, ৪) সৎ ভাই (বৈপিত্রেয়)। ৮ জন মহিলা হল – ১)স্ত্রী, ২)কন্যা, ৩)পুত্রের কন্যা, ৪)মাতা, ৫)দাদি এবং নানি, ৬)সহোদর বোন, ৭) সৎ বোন (বৈমাত্রেয়), ৮)সৎ বোন (বৈপিত্রেয়)। নির্ধারিত অংশের পরিমান নিম্নরূপঃ
(১) স্বামী ১/৪ পাবে যখন সন্তান বা পুত্রের সন্তান থাকে।
(২) স্বামী ১/২ পাবে যখন সন্তান বা পুত্রের সন্তান না থাকে।
(৩) স্ত্রী ১/৮ পাবে যখন সন্তান বা পুত্রের সন্তান থাকে।
(৪) স্ত্রী ১/৪ পাবে যখন সন্তান বা পুত্রের সন্তান না থাকে।
(৫) কন্যা ১/২ পাবে যখন একজন মাত্র কন্যা থাকে এবং পুত্র না থাকে।
(৬) কন্যা ২/৩ পাবে যখন দুই বা ততধিক কন্যা থাকে এবং পুত্র না থাকে।
(৭) কন্য অবশিষ্ট ভোগী হিসাবে পাবেন যখন এক বা একের অধিক পুত্র থাকে।
(৮) পুত্রের কন্যা পাবে ১/২ অংশ পাবে যখন একজন মাত্র পুত্রের কন্যা থাকে। যদি কোন পুত্র, পুত্রের পুত্র বা একের অধিক কন্যা এবং পুত্রের কন্যা না থাকে।
(৯) পুত্রের কন্যা ২/৩ ভাগ পাবে যখন দুই বা ততধিক পুত্রের কন্যা থাকে এবং পুত্র ও পুত্রের পুত্র এবং এবং একের অধিক কন্যা না থাকে।
(১০) পুত্রের কন্যা অবশিষ্ট ভোগী হিসেবে পাবেন। পুত্রের পুত্র না থাকলে সমান অংশ কা আইন অনুযায়ী।
(১১) পিতা ১/৬ অংশ পাবে পুত্র বা পুত্রের পুত্র থাকে।
(১২) পিতা ১/৬ অবশিষ্ট অংশ ভোগী হিসেবে পাবে যখন এক বা একরে অধিক কন্যা, পুত্রের কন্যা এবং পুত্রের পুত্র না থাকে।
(১৩) পিতা অবশিষ্ট অংশ ভোগী হিসেবে পাবে যখন পুত্র বা পুত্রের পুত্র থাকে।
(১৪) মাতা ১/৬ অংশ পাবে যখন পুত্র ও পুত্রের পুত্র এবং দুই বা ততধিক ভাই বোন এবং পিতা থাকে।
(১৫) মাতা ১/৩ অংশ পাবে যখন পুত্র অথবা পুত্রের পুত্র এবং একের অধিক ভাই বোন না থাকে।
(১৬) মা ১/৩ অংশ পাবে যখন স্ত্রী, স্বামী এবং বাবা থাকে।
(১৭) দাদা ১/৬ অংশ পাবে যখন সন্তান এবং পুত্রের সন্তান থাকে এবং পিতা বা নিকটতম পিতামহ না থাকে।
(১৮) দাদা অবশিষ্ট অংশ ভোগী হিসেবে পাবে ১/৬ অংশ পাবেন যখন কন্যা অথবা পুত্রের কন্যা থাকে।
(১৯) দাদা অবশিষ্ট অংশ ভোগী হিসেবে পাবে যদি দূরবর্তী কোন অংশিদার বা অকশিষ্ট অংশ ভোগী না থাকে।
(২০) দাদী ১/৬ অংশ পাবেন যদি কোন মাতা বা মায়ের দিকে দাদী না থাকে।
(২১) পূর্ণ বোন ১/২ অংশ পাবেন যখন একজন মাত্র বোন থাকে এবং যদি কোন সন্তান, পুত্রের সন্তান, পিতা অথবা ভাই না থাকে।
(২২) পূর্ণ বোন ২/৩ পাবে যখন দুই বা ততধিক বোন থাকে এবং সন্তান, পুত্রের সন্তান, পিতা ও ভাই না থাকে।
(২৩) বোন অবশিষ্ট ভোগী হিসেবে পাবে যখন পূর্ণ ভাই থাকে বা এক বা একাধিক পুত্রের কন্যা থাকে এবং বোনকে বঞ্চিত করার মত কোন অংশিদার না থাকে এবং এক বা একাধীক কন্যাদের সহিত অবশিষ্ট ভোগী থাকে তারা কন্যাদের অংশ নেওয়ার পর অবশিষ্ট ভোগী হবে।
(২৪) বৈমাত্রীক বোন পাবে ১/২ অংশ যখন একজন মাত্র বোন থাকে এবং সন্তান, সন্তানের সন্তান এবং পিতা ও পূর্ণ ভাই বোন না থাকে।
(২৫) বোন পাবে ২/৩ অংশ যখন দুই বা ততধিক বৈমাত্রীক বোন থাকে এবং সন্তান, সন্তানের সন্তান এবং পিতা ও পূর্ণ ভাই বোন না থাকে।
(২৬) বৈমাত্রীয় বোন পাবে ১/৬ ভাগ যখন একজন পূর্ণ বোন থাকে (বোন পাবে ১/২ এবং বৈমাত্রী বোন পাবে ২/৩, ১/২, ১/৬)।
(২৭) বৈমাত্রীয় বোন অবশিষ্ট অংশ ভোগী হিসেবে পাবে যখন কোন বৈমাত্রীয় ভাই, এক বা একাধিক কন্যা এবং পুত্রের কন্যা এবং বঞ্চিত করার মত কোন অংশিদার না থাকে।
(২৮) বৈমাত্রীয় ভাই ১/৬ অংশ পাবে যখন সুধু মাত্র একজন বৈমাত্রীয় ভাই থাকে এবং সন্তান, পুত্রের সন্তান ও পিতা না থাকে।
(২৯) বৈপিত্রীয় ভাই ১/৩ অংশ পাবে যখন সেখানে দুই বা ততধিক বৈপিত্রীয় ভাই থাকে এবং সন্তান, সন্তানের সন্তান এবং পিতা না থাকে।
(৩০) বৈপিত্রীয় বোন ১/৬ অংশ পাবে সেখানে একমাত্র বৈপিত্রীয় বোন থাকে এবং সন্তান, সন্তানের সন্তান এবং পিতা না থাকে।
(৩১) বৈপিত্রীয় বোন ১/৩ অংশ পাবে যখন সেখানে দুই বা ততধিক বৈপিত্রীয় বোন থাকে এবং সন্তান, সন্তানের সন্তান এবং পিতা না থাকে।
আসাবা বা অবশিষ্টভোগীঃ
১। আসবা গণের চারটি শ্রেণী আছেঃ
শ্রেণী ১: ১) পুত্র, ২)কন্যা, ৩)পুত্রের পুত্র, ৪) পুত্রের কন্যা
শ্রেণী ২: ১)পিতা, ২)দাদা
শ্রেণী ৩: ১)সহোদর ভাই, ২) সহোদর বোন, ৩)সৎ ভাই (বৈমাত্রেয়), ৪)সৎ বোন (বৈমাত্রেয়), ৫)সহোদর ভাইয়ের পুত্র, ৬)সৎ ভাই(বৈমাত্রেয়) -এর পুত্র, ৭)সহোদর ভাইয়ের পুত্রের পুত্র, ৮) সৎ ভাই(বৈমাত্রেয়)-এর পুত্রের পুত্র।
শ্রেণী ৪: ১)চাচা, ২)চাচা (বৈমাত্রেয়), ৩)চাচাতো ভাই, ৪)চাচাতো ভাই (বৈমাত্রেয়), ৫)চাচাতো ভাইয়ের পুত্র, ৬)চাচাতো ভাই (বৈমাত্রেয়) এর পুত্র, ৭)চাচাতো ভাইয়ের পুত্রের পুত্র, ৮)চাচাতো ভাই (বৈমাত্রেয়) এর পুত্রের পুত্র
২। শুধুমাত্র পুরুষ অথবা মহিলা আসাবা হিসাবে থাকলে, অবশিষ্টাংশের সম্পুর্ণ অংশ পুরুষ অথবা মহিলা পাবেন, কিন্তু একই শ্রেণীর পুরুষ ও মহিলা একত্রে আসাবা হিসাবে থাকলে, পুরুষ ও মহিলাগণ ২:১ অনুপাতে অবশিষ্টভোগী হবেন।
সম্পত্তি বণ্টন প্রক্রিয়াঃ
ধাপঃ ০১ – প্রথমে সম্পত্তি জবিউল ফুরুজ দের মধ্যে ভাগ করে দিতে হবে।
ধাপঃ ০২ – জবিউল ফুরুজ দের অংশ সমূহ যোগ এর পরে সম্পূর্ণ অংশটি ১ এর চেয়ে বেশী হলে, সকল অংশ আনুপাতিক হারে কমে আসবে যাতে সম্পূর্ণ অংশটি ১ হয়।
ধাপঃ ০৩ – যদি কোন আসাবা না থাকেন এবং সম্পূর্ণ অংশ ১ এর চেয়ে কম হলে স্বামী স্ত্রী এর অংশ ছাড়া জবিউল ফুরুজ অংশ সমূহ আনুপাতিক হারে বৃদ্ধি পাবে যাতে মোট অংশটি ১ হয়। স্বামী/স্ত্রী এর অংশ কঠিনভাবে সুনির্দিষ্ট করা।
ধাপঃ ০৪ – আসাবা থাকলে অবশিষ্ট অংশ আসাবাগন পাবেন নিম্নের ক্রম অনুযায়ী পাবেনঃ
শ্রেণী ১ >শ্রেণী ২>শ্রেণী ৩>শ্রেণী ৪
(শ্রেণী ১ থাকলে পরের শ্রেণীর আসাবাগন সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত হবেন ,শ্রেণী ২ থাকলে পরের শ্রেণীর আসাবাগন সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত হবেন; এভাবে চলতে থাকবে)

জীবিত আত্মীয়-স্বজনের তালিকা ,সম্পদের বিররণ = ফলাফল

Visit Website: উত্তরাধিকার.বাংলা

জিজ্ঞাসা:
(০১) একজন ব্যাক্তি ওয়ারিশ হিসাবে ভাই, বোন এবং কন্যা রেখে গেছেন। উক্ত ব্যাক্তির ওয়ারিশদের মধ্যে সম্পত্তির বন্টন কী রূপ?
উত্তরঃ  ওয়ারিশ= ভাই + বোন + কন্যা = ১/৩ + ১/৬+ ১/২
(০২) একজন ব্যাক্তি ওয়ারিশ হিসাবে পুত্র, কন্যা এবং বোন রেখে গেছেন। উক্ত ব্যাক্তির ওয়ারিশদের মধ্যে সম্পত্তির বন্টন কী রূপ?
উত্তরঃ  ওয়ারিশ= পুত্র + কন্যা+বোন = ২/৩ + ১/৩ + ০
(০৩) একজন ব্যাক্তি ওয়ারিশ হিসাবে পিতা, দাদা, মাতা, দাদি, কন্যা ও পুত্রের রেখে গেছেন। উক্ত ব্যাক্তির ওয়ারিশদের মধ্যে সম্পত্তির বন্টন কী রূপ?
উত্তরঃ  ওয়ারিশ= পিতা+ দাদা+ মাতা+দাদি+কন্যা+পুত্রের কন্যা = ১/৩+০+১/৬ + ০+ ১/২ + ১/৬
(০৪) একজন ব্যাক্তি ওয়ারিশ হিসাবে মাতা, ভাই, বোন ও কন্যা রেখে গেছেন। উক্ত ব্যাক্তির ওয়ারিশদের মধ্যে সম্পত্তির বন্টন কী রূপ?
উত্তরঃ  ওয়ারিশ=মাতা+ ভাই+বোন+কন্যা = ১/৬+ ২/৯ + ১/৯+১/২
(০৫) একজন ব্যাক্তি ওয়ারিশ হিসাবে মাতা, দাদি, নানি ও চাচা রেখে গেছেন। উক্ত ব্যাক্তির ওয়ারিশদের মধ্যে সম্পত্তির বন্টন কী রূপ?
উত্তরঃ  ওয়ারিশ= মাতা+ দাদী+নানী+চাচা = ১/৩+ ০+০+২/৩
(০৬) একজন ব্যাক্তি ওয়ারিশ হিসাবে কন্যা, মাতা ও বোন রেখে গেছেন। উক্ত ব্যাক্তির ওয়ারিশদের মধ্যে সম্পত্তির বন্টন কী রূপ?
উত্তরঃ  ওয়ারিশ= কন্যা+ মাতা+ বোন = ১/২+ ১/৬+১/৩
(০৭) একজন ব্যাক্তি ওয়ারিশ হিসাবে মাতা, পিতা ও স্ত্রী রেখে গেছেন। উক্ত ব্যাক্তির ওয়ারিশদের মধ্যে সম্পত্তির বন্টন কী রূপ?
উত্তরঃ  ওয়ারিশ= মাতা + পিতা + স্ত্রী = ১/৪+ ১/২+১/৪
(০৮) একজন ব্যাক্তি ওয়ারিশ হিসাবে স্ত্রী, পুত্র ও কন্যা রেখে গেছেন। উক্ত ব্যাক্তির ওয়ারিশদের মধ্যে সম্পত্তির বন্টন কী রূপ?
উত্তরঃ  ওয়ারিশ= স্ত্রী + পুত্র + কন্যা = ১/৮+ ৭/১২+৭/২৪
(০৯) একজন ব্যাক্তি ওয়ারিশ হিসাবে স্ত্রী, ভাই ও বোন রেখে গেছেন। উক্ত ব্যাক্তির ওয়ারিশদের মধ্যে সম্পত্তির বন্টন কী রূপ?
উত্তরঃ  ওয়ারিশ= স্ত্রী + ভাই + বোন = ১/৪+ ১/২+১/৪
(১০) একজন ব্যাক্তি ওয়ারিশ হিসাবে মাতা ও পুত্র রেখে গেছেন। উক্ত ব্যাক্তির ওয়ারিশদের মধ্যে সম্পত্তির বন্টন কী রূপ?
উত্তরঃ  ওয়ারিশ= মাতা + পুত্র = ১/৬+ ৫/৬
(১১) একজন ব্যাক্তি ওয়ারিশ হিসাবে মাতা ও কন্যা রেখে গেছেন। উক্ত ব্যাক্তির ওয়ারিশদের মধ্যে সম্পত্তির বন্টন কী রূপ?
উত্তরঃ  ওয়ারিশ= মাতা + কন্যা = ১/৪+ ৩/৪
(১২) একজন ব্যাক্তি ওয়ারিশ হিসাবে মাতা, কন্যা ও বোন রেখে গেছেন। উক্ত ব্যাক্তির ওয়ারিশদের মধ্যে সম্পত্তির বন্টন কী রূপ?
উত্তরঃ  ওয়ারিশ= মাতা+ কন্যা + বোন = ১/৬+ ১/২+১/৩
(১৩) একজন ব্যাক্তি ওয়ারিশ হিসাবে স্ত্রী, ১ সহোদর বোন, বৈমাত্রেয় বোন ও ২ বৈপিত্রেয় বোন রেখে গেছেন। উক্ত ব্যাক্তির ওয়ারিশদের মধ্যে সম্পত্তির বন্টন কী রূপ?
উত্তরঃ   ওয়ারিশ= স্ত্রী + ১ সহোদর বোন + বৈমাত্রেয় বোন + ২ বৈপিত্রেয় বোন = ১/৪+ ১/২+১/৬ + ১/৩ (প্রাথমিকভাবে) = ৩/১৫+ ৬/১৫+২/১৫ + ৪/১৫ (বন্টিত সম্পতি মোট সম্পত্তি হতে বেশী বিধায় আনুপাতিক হারে হ্রাস করে) (আঊলনীতি)
(১৪) একজন ব্যাক্তি ওয়ারিশ হিসাবে পিতা, মাতা, স্বামী, ২ কন্যা ও পুত্রের কন্যা রেখে গেছেন। উক্ত ব্যাক্তির ওয়ারিশদের মধ্যে সম্পত্তির বন্টন কী রূপ?
উত্তরঃ   ওয়ারিশ= পিতা + মাতা + স্বামী + ২ কন্যা + পুত্রের কন্যা = ১/৬+ ১/৬+১/৪ + ২/৩+০ (প্রাথমিকভাবে) = ২/১৫+ ২/১৫+৩/১৫ + ৮/১৫+০ (আউলনীতি)
(১৫) একজন ব্যাক্তি ওয়ারিশ হিসাবে পিতার পিতা, পিতা, স্বামী, ২ কন্যা, পুত্রের কন্যা ও সহোদর বোন রেখে গেছেন। উক্ত ব্যাক্তির ওয়ারিশদের মধ্যে সম্পত্তির বন্টন কী রূপ?
উত্তরঃ   ওয়ারিশ= পিতার পিতা + পিতা + স্বামী + ২ কন্যা + পুত্রের কন্যা + সহোদর বোন = ০+ ১/৬+ ১/৪+ ২/৩+০+০ = ০+ ২/১৩+ ৩/১৩+ ৮/১৩+০+০ (আউলনীতি)
(১৬) একজন ব্যাক্তি ওয়ারিশ হিসাবে কন্যা, ভাই, মাতা ও বোন রেখে গেছেন। উক্ত ব্যাক্তির ওয়ারিশদের মধ্যে সম্পত্তির বন্টন কী রূপ?
উত্তরঃ   ওয়ারিশ= কন্যা + ভাই + মাতা + বোন = ১/২+ ২/৯+ ১/৬+১/৯
(১৭) একজন ব্যাক্তি ওয়ারিশ হিসাবে কন্যা, স্ত্রী, ভাই ও বোন রেখে গেছেন। উক্ত ব্যাক্তির ওয়ারিশদের মধ্যে সম্পত্তির বন্টন কী রূপ?
উত্তরঃ   ওয়ারিশ= কন্যা + স্ত্রী + ভাই + বোন = ১/২+ ১/৮+ ১/৪+১/৮
(১৮) একজন ব্যাক্তি ওয়ারিশ হিসাবে পিতা, মাতা, স্ত্রী ও ভাই রেখে গেছেন। উক্ত ব্যাক্তির ওয়ারিশদের মধ্যে সম্পত্তির বন্টন কী রূপ?
উত্তরঃ   ওয়ারিশ= পিতা + মাতা + স্ত্রী + ভাই = ১/২+ ১/৪+ ১/৪+০
(১৯) একজন ব্যাক্তি ওয়ারিশ হিসাবে স্বামী, কন্যা, পিতা ও মাতা রেখে গেছেন। উক্ত ব্যাক্তির ওয়ারিশদের মধ্যে সম্পত্তির বন্টন কী রূপ?
উত্তরঃ   ওয়ারিশ= স্বামী + কন্যা + পিতা + মাতা = ১/৪+ ১/২+ ১/৬+১/৬ (প্রাথমিকভাবে) = ১/১৩+ ৬/১৩+২/১৩ + ২/১৩ (আঊলনীতি অনুসারে)
(২০) একজন ব্যাক্তি ওয়ারিশ হিসাবে স্ত্রী, ২ কন্যা, পিতা ও মাতা রেখে গেছেন। উক্ত ব্যাক্তির ওয়ারিশদের মধ্যে সম্পত্তির বন্টন কী রূপ?
উত্তরঃ   ওয়ারিশ= স্ত্রী + ২ কন্যা + পিতা + মাতা = ১/৮+ ২/৩+ ১/৬+১/৬ (প্রাথমিকভাবে) = ৩/২৭+ ১৬/২৭+৪/২৭ + ৪/২৭ (আঊলনীতি অনুসারে)
(২১) একজন ব্যাক্তি ওয়ারিশ হিসাবে স্বামী, মাতা, ২ সহোদর বোন ও ২ বৈপিত্রেয় বোন রেখে গেছেন। উক্ত ব্যাক্তির ওয়ারিশদের মধ্যে সম্পত্তির বন্টন কী রূপ?
উত্তরঃ   ওয়ারিশ= স্বামী + মাতা + ২ সহোদর বোন + ২ বৈপিত্রেয় বোন = ১/২+ ১/৬+ ২/৩+১/৩ (প্রাথমিকভাবে) = ৩/১০+ ১/১০+৪/১০ + ২/১০ (আঊলনীতি অনুসারে)
(২২) একজন ব্যাক্তি ওয়ারিশ হিসাবে মাতা, কন্যা ও স্ত্রী রেখে গেছেন। উক্ত ব্যাক্তির ওয়ারিশদের মধ্যে সম্পত্তির বন্টন কী রূপ?
উত্তরঃ   ওয়ারিশ= মাতা + কন্যা + স্ত্রী = ১/৬+ ১/২+ ১/৮ (প্রাথমিকভাবে) = ৭/৩২+ ২১/৩২+১/৮ (রাদ্দনীতি অনুসারে)
(২৩) একজন ব্যাক্তি ওয়ারিশ হিসাবে স্বামী ও ৩ কন্যা রেখে গেছেন। উক্ত ব্যাক্তির ওয়ারিশদের মধ্যে সম্পত্তির বন্টন কী রূপ?
উত্তরঃ   ওয়ারিশ= স্বামী + ৩ কন্যা = ১/৪+ ২/৩ (প্রাথমিকভাবে) = ১/৪+ ৩/৪ (রাদ্দনীতি অনুসারে) 
Source :http://bdsaradin.com/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%87-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%87-%E0%A6%AC%E0%A7%8B%E0%A6%A8-%E0%A6%8F%E0%A6%AC/

Thursday, January 12, 2017

ভারতীয় উপমহাদেশের প্রথম নারী আইনজীবী

Mozammel
কর্নেলিয়া সরাবজী ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের প্রথম নারী আইনজীবী। তিনি যখন আইজীবী হিসাবে সনদ লাভ করেন, তখন ভারতীয় উপমহাদেশে কোন নারী আইনপেশা গ্রহন করবেন তা ছিল কল্পনার অতীত। ১৮৮৮ খ্রিঃ তিনি প্রথম নারী যিনি বোম্বে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। অতপর তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সিভিল ল’ এর উপর লেখাপড়া করেন।
তিনি ছিলেন প্রথম ভারতীয় যিনি অক্সফোর্ডে শিক্ষা গ্রহনের জন্য গিয়েছিলেন ১৮৯৭ সনে তিনি বোম্বে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এল এল বি ডিগ্রী লাভ করেন। ১৮৯৯ সনে তিনি এলাহাবাদ হাইকোর্টে ওকালতি পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে উত্তীর্ণ হয়েও আদালতে ওকালতি করার অনুমতি প্রাপ্ত হননি। তিনি প্রথমে উকিল হিসাবে মহিলা ও শিশু মক্কেলদের জন্য পরামর্শ দেওয়ার অনুমতি লাভ করেন, আদালতে মক্কেলের পক্ষে মামলা পরিচালনার জন্য নয়। অনেক প্রচেষ্টায় পরবর্তীতে তিনি আদালতে মামলা পরিচালনার অনুমতি প্রাপ্ত হন।
কর্নেলিয়া সরাবজী বোম্বের নাশিক জেলায় ১৮৬৬ খ্রিঃ জন্ম গ্রহন করেনএবং ১৯৫৪ খ্রিঃ ৬ জুলাই মৃত্যু বরণ করেন।
 
লেখক: অ্যাডভোকেট, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট।
Source: http://lawyersclubbangladesh.com/bangla/2017/01/12/ভারতীয়-উপমহাদেশের-প্রথম/