Headline
Welcome to Law Firm

Thursday, July 27, 2017

পুলিশ চাইলেই আপনাকে আর গ্রেফতার করতে পারবে না!

#ব্রেকিং_নিউজ: সবাই জেনে রাখুন...

পুলিশ চাইলেই আপনাকে আর গ্রেফতার করতে পারবে না!

হাইকোর্টের এক যুগান্তকারী রায় এর মাধ্যমে অনেক বৎসর থেকেই ৫৪ ধারার অপব্যাবহার এর বিভিন্ন ঘটনা এবং নাগরিক অধিকার সুরক্ষায় বাংলাদেশের আইন শৃঙ্খলায় রক্ষা বাহিনীকে আরো জবাবদিহিতার মধ্যে নিয়ে আসা হয়েছে ।

প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বেঞ্চ এই রায় দেয়।

এর ফলে ৫৪ ধারা ও ১৬৭ ধারা নিয়ে হাই কোর্টের দেওয়া নির্দেশনা বহাল এবং তা মানায় সরকারের বাধ্যবাধকতা থাকছে বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।

এখন থেকে যে কোন পুলিশি গ্রেফতারের আগে পুলিশের কাছ থেকে পরিচয়পত্র এবং ওয়ারেন্ট দেখার অধিকার রাখেন নাগরিকরা।

যে কোন বেআইনি কর্মকাণ্ডে হাতে নাতে ধরা পড়া ব্যাতিত সম্পূর্ণ সন্ধেহর ভিত্তিতে পুলিশ চাইলেই কাউকে গ্রেফতার করতে পারবে না ।

হাইকোর্টের নির্দেশনা ঃ

ক. আটকাদেশ (ডিটেনশন) দেওয়ার জন্য পুলিশ কাউকে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার করতে পারবে না।

খ. কাউকে গ্রেপ্তার করার সময় পুলিশ তার পরিচয়পত্র দেখাতে বাধ্য থাকবে।

গ. গ্রেপ্তারের তিন ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার ব্যক্তিকে কারণ জানাতে হবে।

ঘ. বাসা বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ছাড়া অন্য স্থান থেকে গ্রেপ্তার ব্যক্তির নিকট আত্মীয়কে এক ঘণ্টার মধ্যে টেলিফোন বা বিশেষ বার্তাবাহকের মাধ্যমে বিষয়টি জানাতে হবে।

ঙ. গ্রেপ্তার ব্যক্তিকে তার পছন্দ অনুযায়ী আইনজীবী ও আত্মীয়দের সঙ্গে পরামর্শ করতে দিতে হবে।

চ. গ্রেপ্তার ব্যক্তিকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন হলে ম্যাজিস্ট্রেটের অনুমতি নিয়ে কারাগারের ভেতরে কাচের তৈরি বিশেষ কক্ষে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে হবে। ওই কক্ষের বাইরে তার আইনজীবী ও নিকট আত্মীয় থাকতে পারবেন।

ছ. জিজ্ঞাসাবাদের আগে ও পরে ওই ব্যক্তির ডাক্তারি পরীক্ষা করাতে হবে।

ট. পুলিশ হেফাজতে নির্যাতনের অভিযোগ উঠলে ম্যাজিস্ট্রেট সঙ্গে সঙ্গে মেডিকেল বোর্ড গঠন করবে। বোর্ড যদি বলে ওই ব্যক্তির ওপর নির্যাতন করা হয়েছে তাহলে সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ম্যাজিস্ট্রেট ব্যবস্থা নেবেন এবং তাকে দণ্ডবিধির ৩৩০ ধারায় অভিযুক্ত করা হবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল জানিয়েছেন,  ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারা অনুযায়ী কোনো পুলিশ সদস্য যদি কাউকে বিনা পরোয়ানায় গ্রেপ্তার করে, কিংবা ১৬৭ ধারায় রিমান্ডে নেয়, তবে তার বিরুদ্ধে ব্যব্স্থা নেওয়া হবে। এ কথা জানিয়েছেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আজ মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ের নিজ কার্যালয়ে এ কথা বলেন।
আসাদুজ্জামান খাঁন বলেন, ‘হাইকোর্টের রায় আপিল বিভাগ বহাল রেখেছেন। কাজেই উচ্চ আদালতের রায় আমাদের জন্য মানা বাধ্যতামূলক। উচ্চ আদালত যে রায় দিয়েছেন তা আমি শুনেছি। এখনো রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি হাতে পাইনি। রায়ের কপি পেলে কী কী নির্দেশনা আছে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
mozammel.tk

Friday, July 7, 2017

পড়াশুনা

এডভোকেটশীপ প্রিপারেশন
-----------------------
(জুডিশিয়ারী ও আইনের ছাত্রছাত্রী এবং আইন পিপাসুদের জন্য ও প্রযোজ্য)
পর্ব ৫,বিষয়:দেওয়ানি কার্যবিধি।
০১/প্রশ্নমালা কে প্রণয়ন করে?
উ:বাদী বা বিবাদি।
০২/প্রশ্নমালা কখন প্রণয়ন করতে হবে?
উ:বিচার্য বিষয় প্রনয়ণের তারিখ হতে ১০ দিনের মধ্যে।
০৩/প্রশ্নমালার উত্তর কে দিবেন কোথায় তা থাকবে?
উ:পাদটিকায়।
০৪/আদালত প্রশ্নমালা সম্পর্কে কখন সিদ্ধান্ত গ্রহন করবেন?
উ:আদালতে উক্ত প্রশ্নমালা পেশের তারিখ হতে ১৪ দিনের মধ্যে।
০৫/কোন প্রশ্নমালা অযৌক্তিকভাবে বা বিরক্তিকর ভাবে উত্থাপিত হয়েছে এই কারনে তা রদ করত হলে----------?
উ:প্রশ্নমালা জারির সাত দিনের মধ্যে তা পেশ করতে হবে।
০৫/প্রশ্নমালার উত্তর দিতে হবে?
উ:দশ দিনের ভিতর এবং এফিডেবিট সহকারে।
০৬/ নোটিশ প্রদান করার কত দিনের মধ্যে দলিল স্বীকারের জন্য একপক্ষ অন্য পক্ষকে বলতে পারে?
উ:১৫ দিন।
০৭/বিচার্য বিষয় কত প্রকার?
উ:২ প্রকার।
০৮/মামলার প্রথম শুনানীর সময় বা লিখিত জবাব দাখিলের (যেটা আগে ঘটে) তার কত দিনের মধ্যে বিচার্য বিষয় প্রনয়ন করতে হবে?
উ:১৫ দিন।
০৯/বিচার্য বিষয় প্রনয়ণের কত দিনের ভিতর আদালত সেই মামলার শুনানির তারিখ স্থিরীকৃত করবে?
উ:১২০ দিন।
১০/আদালত বিচার্য বিষয় সংশোধন বা কর্তন করতে পারে----?
উ:ডিক্রি প্রদানের পূর্বে যে কোন সময়।
বি:দ্র:এটা সম্পূর্ণ আমার সম্পাদনা।এরকম আরো পোস্ট পেতে আমার সাথে থাকবেন।
সকলের সফলতা কামনায় --------- সুব্রত আচার্য
এলএল.বি.&এলএল.এম.(ই.বি.)
মোজাম্মেল হক

Sunday, July 2, 2017

পড়াশুনা ২

এডভোকেটশীপ প্রিপারেশন
-----------------------
পরীক্ষা ২০১৭,২১ জুলাই
পূর্ব প্রকাশের পর থেকে।
★পর্ব ৩১তম
ধারা ৪৪২। আপিল ও রিভিশন।(★★)
ধারা ৪৬৪।(আসামী উন্মাদ হলে যে কার্যপদ্ধতি করতে হবে।(★★)
ধারা ৪৭৬।১৯৫ ধারায় উল্লিখিত ক্ষেত্রে কার্যপদ্ধতি। (★★★)
ধারা ৪৮০।আদালত অবমাননার কতিপয় ক্ষেত্রে কার্যপদ্ধতি। (★★★★)
ধারা ৪৮৪।আত্নপমর্পন বা ক্ষমা প্রার্থনা করলে অপরাধীর অব্যাহতি।(★★)
ধারা ৪৯১।হেবিয়াস কর্পাস জাতীয় নির্দেশ দানের ক্ষমতা।(★★★★★★★)
ধারা ৪৯২ পাবলিক প্রসিকিউটর নিয়োগের ক্ষমতা।(★★★★★★)
ধারা ৪৯৩।পাবলিক প্রসিকিউটর সকল আদালতে তার দায়িত্ব ন্যস্ত সকল মোকদ্দমা পরিচালনা করতে পারেন।(★★★★)
ধারা ৪৯৪।মোকদ্দমা পরিচালনা প্রত্যাহারের ফল।(★★★★★★)
ধারা ৪৯৬।যে সকল ক্ষেত্রে জামিন মন্জুর করা যাবে।(★★★★★★★★)
ধারা ৪৯৭।যখন জামিনের অযোগ্য অপরাধের ক্ষেত্রে জামিন মন্জুর করা যাবে।(★★★★★★★★)
ধারা ৪৯৮।জামিন মন্জুর ও জামিনের অর্থের পরিমান হ্রাসের ক্ষমতা।(★★★★★★★)
ধারা ৪৯৯।আসামী ও জামিনদারের মুচলেকা। (★★★)
ধারা ৫০০।হেফাজত হতে ডিসচার্জ। (★★★)
ধারা ৫০২।জামিনদারের অব্যাহতি।(★★★★★)
ধারা ৫০৩।যখন সাক্ষীর উপস্থিতি বাদ দেওয়া যায়(★★★★★)
ধারা৫০৭।কমিশন প্রত্যর্পণ। (★★)
ধারা ৫০৯।চিকিৎসক স্বাক্ষির জবানবন্দী। (★★★)
ধারা ৫৬১ক।হাইকোর্ট বিভাগের অন্তর্নিহিত ক্ষমতা অক্ষুণ্ণ থাকবে।(★★★★★)
ইহা একটি ধারাবাহিক প্রকাশনা।৩২তম পর্ব চলমান থাকবে---------
ধারাভিত্তিক বিস্তারিত আলোচনা মূল বই থেকে পড়ে নিবেন।...
(বি:দ্র:যত বেশি স্টার ★ চিহ্ন ধারাটি তত বেশি গুরুত্বপূর্ণ।)
সকলের সফলতা কামনায় --------- সুব্রত আচার্য
এলএল.বি.;এলএল.এম.(ই:বি:)
বিএসএস( সম্মান)অর্থনীতি,এমএস এস(অর্থনীতি)জা:বি:
ডিপ্-ইন-সার্ভে(ময়নামতি)
প্রভাষক (অর্থনীতিতে নিবন্ধিত )
এক্স অর্থনীতি শিক্ষক
মেরনসান ও মেরিট বাংলাদেশ কলেজ।

পড়াশুনা

এডভোকেটশীপ প্রিপারেশন
-----------------------
পরীক্ষা ২০১৭,২১ জুলাই
পূর্ব প্রকাশের পর থেকে।
★পর্ব ২৯ তম
বিষয়:ফৌজদারী কার্যবিধি।
#################
ধারা৩৭৪।দায়রা আদালত কর্তৃক মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেশ।(★★★★★★)
ধারা ৩৭৫।আরও অনুসন্ধান করার অথবা অতিরিক্ত সাক্ষ্য গ্রহণের নির্দেশ দানের ক্ষমতা। (★★)
ধারা ৩৭৬।হাইকোর্ট বিভাগ কর্তৃক দণ্ড বহাল অথবা বাতিলের ক্ষমতা।(★★★)
ধারা ৩৮২।গর্ভবতী স্ত্রীলোকের মৃত্যুদণ্ড স্থগিতকরণ।(★★★★★)
ধারা ৩৮৬।জরিমানা আদায়ের পরোয়ানা।(★★)
ধারা ৩৯৯। তরুণ অপরাধীকে চরিত্র সংশোধনী প্রতিষ্ঠানে আটক রাখা।(★★★)
ধারা ৪০১।দন্ড স্থগিত বা মওকূফ  করার ক্ষমতা।(★★★★★★)
ধারা ৪০২।দণ্ড রদ বদলের ক্ষমতা।(★★★)
ধারা ৪০৩।একবার দণ্ডিত হলে বা খালাস পেলে একই অপরাধের জন্য পুনরায় কারো বিচার করা যাবে না।(★★★★★★★)
ধারা ৪০৪।বিধান অনুসারে না হলে আপীল চলবে না।(★★★★)
ধারা ৪০৫।ক্রোককৃত সম্পত্তি প্রত্যর্পনের আবেদন অগ্রাহ্য  হলে তার বিরুদ্ধে আপীল।(★★★★)
ধারা ৪০৬।শান্তিরক্ষা বা সদাচারনের মুচলেকার আদেশের বিরুদ্ধে আপীল।(★★★)
ধারা  ৪০৭।দ্বিতীয় বা তৃতীয়  শ্রেনির ম্যাজিস্ট্রেট প্রদত্ত দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপীল।(★★★★★★★)
ধারা ৪০৮।যুগ্ম দায়রা জজ বা প্রথম শ্রেনির ম্যাজিস্ট্রেটের দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিল।(★★★★★★★)
ধারা ৪০৯।দায়রা আদালতে আপিল যেভাবে শুনানি(★★)
ধারা ৪১০।দায়রা আদালতের দণ্ডের বিরুদ্ধে আপীল।(★★★★★★★)
-------------
ইহা একটি ধারাবাহিক প্রকাশনা।৩০ তম পর্ব চলমান থাকবে---------
ধারাভিত্তিক বিস্তারিত আলোচনা মূল বই থেকে পড়ে নিবেন।...
(বি:দ্র:যত বেশি স্টার ★ চিহ্ন ধারাটি তত বেশি গুরুত্বপূর্ণ।)
সকলের সফলতা কামনায় ----------সুব্রত আচার্য
এলএল.বি.; এল এল.এম.(ই:বি:)
বি এস এস( সম্মান)অর্থনীতি,                                        এম এস এস(অর্থনীতি)জা:বি:
ডিপ্-ইন-সার্ভে(ময়নামতি)
প্রভাষক (অর্থনীতিতে নিবন্ধিত )
এক্স অর্থনীতি শিক্ষক
মেরনসান ও মেরিট বাংলাদেশ কলেজ।

Mozammel Hoq

অবশেষে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ নিশ্চিত হল


প্রসঙ্গটা পুরোনো, তথ্যটাও। ২০১৯ বিশ্বকাপে বাংলাদেশ সরাসরি খেলবে কি না, এ নিয়ে প্রায় দুই বছর ধরেই হিসাব-নিকাশ চলছিল। তবে এ নিয়ে সব শঙ্কা উড়িয়ে দিয়েছেন নাজমুল হাসান। বিসিবি সভাপতির দাবি, ৩০ সেপ্টেম্বরের আগে র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ আটেই থাকবে বাংলাদেশ। এর মানে ইংল্যান্ড বিশ্বকাপ খেলতে কোনো রকম বাছাইপর্বের মধ্য দিয়ে যেতে হবে না বাংলাদেশকে।

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ যে প্রায় নিশ্চিত, সেটা বোঝা গিয়েছিল চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতেই। নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে ছয়ে চলে আসে বাংলাদেশ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের সঙ্গেও পয়েন্ট ব্যবধান বাড়িয়ে ১৪ করে ফেলেন মাশরাফিরা। এরপরও যদি কোনো সন্দেহ থাকে, সেটা দূর করে দিয়েছে আফগানিস্তান। দ্বিপক্ষীয় সিরিজে প্রথম ম্যাচে হারিয়ে দেয় তারা। ফলে সরাসরি বিশ্বকাপে যাওয়ার উইন্ডিজ-স্বপ্ন বড় এক ধাক্কা খায়। এরপর ভারতের কাছে দুই ওয়ানডেতে উইন্ডিজের হার আর জিম্বাবুয়ের কাছে শ্রীলঙ্কার হার বাংলাদেশকে নিয়ে গেছে একদম নিরাপদ অবস্থানে।

এ খবরটাই আজ নিশ্চিত করেছেন বিসিবি সভাপতি। আজ এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘আগেও বলা হয়েছে, বাংলাদেশকে বাছাইপর্ব খেলতে হবে না। এখন পর্যন্ত যে হিসাব, কারও মনে হচ্ছে না, বাংলাদেশকে সেটা খেলতে হবে। সেদিক থেকে বলতে পারি বাংলাদেশ এবার সরাসরি খেলবে। এ ব্যাপারে আইসিসি যেভাবে পরিকল্পনা সাজাচ্ছে, আমরাও তাই করছি। কারণ, পয়েন্টের ব্যবধান এত বেশি যে অন্য কিছু হওয়ার সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না।’

৩০ সেপ্টেম্বর তারিখে ইংল্যান্ড ও র‍্যাঙ্কিংয়ের বাকি শীর্ষ সাত দল বিশ্বকাপে নিশ্চিতভাবে খেলবে। বাকি দুটি দলকে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করতে হলে পেরোতে হলে বাছাইপর্ব। এ সময়ে বাংলাদেশের কোনো ম্যাচ না থাকলেও শ্রীলঙ্কা খেলছে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। ওয়েস্ট ইন্ডিজও ভারতের পর খেলবে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে, দুই দল সব ম্যাচ জিতলেও বাংলাদেশকে আটের বাইরে পাঠাতে পারবে না। ফলে বাছাইপর্ব নিয়ে ভাবনাচিন্তা এখন শ্রীলঙ্কা কিংবা ওয়েস্ট ইন্ডিজের।