Headline
Welcome to Law Firm

Friday, September 18, 2020

হঠাৎ উকিল নোটিশ পেলে করণীয় কি

উকিল নোটিশ পেলে কি করবেনঃ 

হঠাৎ কোনো উকিল নোটিশ পেলে অনেকে ঘাবড়ে যান। নোটিশ পেয়ে দিগ্বিদিক ছুটে যান এর-ওর কাছে। কেউ যান আইনজীবীর চেম্বারে। পরিবারের সবাই যেন অস্থির হয়ে যান। কিন্তু উকিল নোটিশ পেয়ে কী করবেন, কী করবেন না—অনেকেই তা ঠিকঠাক বুঝে উঠতে পারেন না। কিন্তু উকিল নোটিশ মানে ফেলনাও নয়। এর আইনি গুরুত্ব রয়েছে। তবে আইনি নোটিশ আপনাকে আগে থেকে সতর্ক করতে পারে। আর অনেক অহেতুক মামলা-মোকদ্দমা থেকেও আপনি রেহাই পেতে পারেন। আদালতে যাওয়ার আগে সমস্যার সমাধান করারও সুযোগ থাকে।

উকিল নোটিশ কী
প্রথমেই মনে রাখতে হবে, উকিল নোটিশ মানেই মামলা নয়। কারও বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ থাকলে সাধারণত কোনো আইনজীবীর মাধ্যমে অভিযুক্ত ব্যক্তির কাছে কোনো নোটিশ পাঠানো হলে সেই নোটিশকে লিগ্যাল নোটিশ বা উকিল নোটিশ বলা হয়। উকিল নোটিশ মামলা নয়, তবে মামলা-মোকদ্দমা করার পূর্বপ্রস্তুতি বলা চলে। একজন আইনজীবীর মাধ্যমে প্রতিপক্ষের বা অভিযুক্তের কাছে তাঁর অভিযোগ তুলে ধরা হয় উকিল নোটিশের মাধ্যমে। এ নোটিশ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে হতে পারে। পারিবারিক বিষয়, জমিজমা থেকে শুরু করে আর্থিক বিষয়ে যেকোনো আইনি বিরোধ থাকলেই উকিল নোটিশ পাঠানো যায়। এ নোটিশে সাধারণত আইনজীবীর মাধ্যমে দাবিদাওয়া তুলে ধরা হয়। নোটিশে একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয় এবং অনুরোধ করা হয় এ সময়সীমার মধ্যে বিরোধের সমাধান করতে। না হলে কোন আইনে কীভাবে মামলা-মোকদ্দমা করবে, সে বিষয়ে সতর্ক করে দেওয়া হয়। কিছু উকিল নোটিশ আছে, যা মামলা করার আগে দেওয়া বাধ্যতামূলক। যেমন চেক ডিজঅনার-সংক্রান্ত উকিল নোটিশ অবশ্যই দিতে হয় প্রতিপক্ষকে।

নোটিশ পেলে কী করবেন
কোনো আইনি নোটিশ পেলেই অস্থির না হয়ে সমস্যার সমাধান কীভাবে করা যায়, সেটা ভাবতে হবে আগে। উকিল নোটিশ পেয়েই যদি বিরোধের শান্তিপূর্ণ সমাধান করা যায়, তাহলে ভবিষ্যতে অনেক আইনি ঝামেলা ও ভোগান্তি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। প্রথমেই আইনি নোটিশ পেলে দেখতে হবে এর বিষয়বস্তু কতটা যুক্তিসংগত এবং এর কোনো ভিত্তি আছে কি না। নোটিশে উল্লিখিত দাবির সত্যতা যাচাই করে দেখতে হবে। যদি কোনো ধরনের ভিত্তি না থাকে কিংবা হয়রানি করার জন্য কেউ আইনজীবীর মাধ্যমে নোটিশ পাঠান, তাহলে এর জবাব দিয়ে যুক্তি খণ্ডাতে হবে এবং প্রকৃত সত্য তুলে ধরতে হবে। একটি বিষয় জেনে রাখা খুব জরুরি যে আইনি নোটিশ পেয়ে কোনো আইনজীবীকে দোষ দিলে চলবে না। কারণ একজন আইনজীবী তাঁর মক্কেলের কাছ থেকে নির্দেশনা পেয়েই নোটিশ পাঠান। আইনজীবীর সত্য-মিথ্যা যাচাই করে নোটিশ দেওয়ার সুযোগ কম। তাই কোনো হয়রানিমূলক নোটিশ পেলে তার জবাব দিয়ে এর স্পষ্ট কারণ তুলে ধরা উচিত। নোটিশের জবাব একজন আইনজীবীর মাধ্যমেই দেওয়া উচিত। যদি নোটিশে উল্লিখিত অভিযোগের সত্যতা থাকে, তাহলে এ বিষয়ে প্রতিপক্ষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে নিষ্পত্তি করে নিতে পারেন। নোটিশটি যদি পারিবারিক বিষয় হয়, তাহলে আলোচনা করেই মিটিয়ে ফেলা উতি। অনেকেই দেখা যায় উকিল নোটিশ পেলে ডাকপিয়নের কাছ থেকে গ্রহণ করতে চান না। এতে মাঝেমধ্যে উল্টো ফলও হতে পারে। কারণ নোটিশ আপনি গ্রহণ করেন আর না-ই করেন, আইনের ব্যাখ্যায় নোটিশটি ঠিকঠাক প্রেরণ করা হয়েছিল তা অনেক সময় প্রমাণ হয়ে যায়। নোটিশ গ্রহণ না করলে প্রকৃত দাবি বা অভিযোগ সম্পর্কে জানাও যায় না এবং মামলায় যাওয়ার আগে নিষ্পত্তির সুযোগও কমে আসে।

আইনজীবীর সঙ্গে যোগাযোগ

মামলা পরিচালনার জন্য সাধারণত হাইকোর্টের নিবন্ধনযুক্ত আইনজীবীকে নোটিশে মাধ্যমে দায়িত্ব দেওয়া হয়। জেলা জজ আদালতে মামলা পরিচালনার জন্য জজ আদালতে মামলা পরিচালনা করেন এমন আইনজীবীকে দিয়ে উকিল নোটিশ পাঠাতে হয়। উকিল নোটিশ পাঠানোর ক্ষেত্রে আইনজীবীকে ফি দিতে হয়। অধিকাংশ আইনজীবী উকিল নোটিশ দেওয়ার আগে ওকালতনামায় স্বাক্ষর নিয়ে নেন। 

বিভিন্ন জায়গায় বা এলাকাতে অবস্থিত ল’ ফার্মগুলোতে আইনজীবীর খোঁজ নেওয়া যেতে পারে। আবার ব্যক্তিগতভাবে পরিচিত আইনজীবী থাকলে মামলা পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া যেতে পারে। হাইকোর্ট চত্বরে অবস্থিত সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন ভবনে বিভিন্ন আইনজীবীর চেম্বার আছে। সে স্থানে খোজ নিয়ে অভিজ্ঞ আইনজীবীকে মামলা পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া যেতে পারে। 

মামলার দায়িত্ব দেওয়া

একটি মামলা পরিচালনা করতে হলে প্রথমে নিজ পছন্দের উকিল ঠিক করে ওকালতনামার মাধ্যমে চুক্তি করা বা চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করা। এই স্বাক্ষরের মাধ্যমে আইনজীবীকে আনুষ্ঠানিকভাবে মামলার দায়িত্ব দিতে হয়। আইনজীবীকে মামলা পরিচালনা করার দায়িত্ব দেওয়ার পর তার লিখিত সম্মতি ছাড়া অন্য কোনো আইনজীবী মামলা পরিচালনা করতে পারবে না।

মামলার খরচ

একটি মামলা চালাতে গেলে অবশ্যই তার খরচের কথাও ভাবতে হবে।মামলা করতে গেলে খরচ হয় দুই ভাবে।

১. আইনজীবীর ফি

২. দাপ্তরিক খরচ

মামলা চলাকালীন আইনজীবীর খরচ দিতে হয়। আইনজীবীর খরচ নির্দিষ্ট না। স্থান এবং আইনজীবীর অভিজ্ঞতা অনুযায়ী খরচ নিয়ে থাকে। আর মামলার ধরন অনুযায়ী দাপ্তরিক খরচ নেওয়া হয়।

মামলা শুরু করা

প্রথমত মামলা শুরু করেন আইনজীবী অথবা তার সহকারী আইনজীবী। আনুষ্ঠানিকভাবে মামলা দায়ের করলে কোর্ট অফিসে একটি নম্বর দেওয়া হয়। এই নম্বর অনুযায়ী কোর্টের একটি বেঞ্চের কার্যতালিকায় মামলাটি অন্তর্ভুক্ত করা হয়। অন্তর্ভুক্ত করা বেঞ্চের কার্যতালিকায় মামলাটি কার্যতালিকা অনুযায়ী ধারাবাহিকভাবে শুনানি সম্পন্ন হয়। বিপক্ষ ব্যক্তিকে আত্নপক্ষ সমর্থনের জন্য যথাযথ সময় দেওয়া হয়। মামলার একাধিক দিন শুনানি হতে পারে। কিন্তু শুনানি চলাকালীন বেঞ্চ ভেঙে দেওয়া হলে পুনরায় অন্য একটি বেঞ্চের কার্যতালিকায় মামলাটি অন্তর্ভুক্ত করতে হয়। এ কার্যতালিকাকে কজলিস্ট বলা হয়।

লেখক: আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট

Wednesday, September 2, 2020

কেনাকাটায় ভোগ-বিলাসে অসুস্থ প্রতিযোগিতা

কেনাকাটা/ভোগবিলাসের অসুস্থ প্রতিযোগিতা-----------------------------নারী/পুরুষ নির্বিশেষে,


## জরিপ চালিয়ে দেখতে পারেন, যাদের হোমলোন/ কারলোন/এবং বিসনেস লোন আছে, তাদের বেশিভাগ মানুষের অতিরিক্ত কেনাকাটা রয়েছে,  তাদের মানসম্মান  সবকিছুই লোনের কেনাকাটার  মধ্যে সীমাবদ্ধ, কেননা লোন তো মাথার ঘাম পায়ে ফেলে পরিশোধ করতে হয়না,

" এধার সে ওধার করা" তাই গায়ে লাগে না, সব তো ব্যাংকের টাকা, টাকা দিতে না পারলে বড়জোর একটা মামলা হবে, জেলে আরো আরাম, ফ্রি খানা আর ফ্রি বিছানা কোন চিন্তা নেই।

     

# ছেলেদের জীবনটা কি শুধুমাত্র বাবার পরিবর্তে অথবা নিজেই কর্তা হয়ে পরিবারের দায়িত্ব নিয়ে সংসারের ঘানি টানা ? 

*** ইসলামর নারীর দায়িত্ব নিতে বলেছেন,অতিরিক্ত অপচয়ে ভোগবিলাসী জীবনযাপনে সঙ্গী হতে বলেননি। অথবা সেই জীবনের সঙ্গ দিতে গিয়ে  অন্যায়/ দুর্নীতিতে জড়িয়ে অপরাধ করতে বলেননি।


# পুরুষ মানুষ, তাদের জীবনেও রয়েছে আশা, তাদের ও অধিকার আছে নিজের মতো পৃথিবীর সৌন্দর্য উপভোগ করে, জীবনে সফলতার শেকড়ে আরোহন করার, সৃষ্টির উদ্দেশ্য জানা, জীবনে ভারসাম্য বজায় রাখা।

### যদি ভারসাম্য বজায় রাখতেন, তাহলে আপনার জীবনে সফলতা কেউ আটকে রাখতেে পারতো না, কখনো অভাবে পরতে হতো না।


*** কিন্তু কয়জনে পারে নিজেকে প্রকাশ করতে? যৌক্তিক দায়িত্ব পালন করে জীবন উপভোগ করতে, কিন্তু অধিকাংশ পুরুষের জীবন মানে,একটা পেশা বেছে নেওয়ার পর বিয়ে করা, এবার যা করছি সবতো বৌ বাচ্চার জন্য,

 আবার, জীবন মানে দুবেলা দুমুটো খাবারের সন্ধানে জীবন শেষ করে দেয়া, 

# তারা জানেন না কোনটি তাদের যৌক্তিক দায়িত্ব!!! তাদের পরিবারের খবর কি তারা রাখেন? তাদের অর্জিত অর্থ দিয়ে কি পরিমান অপচয় হচ্ছে?  কোনটা প্রয়োজন? কোনটা অপচয়?? 

-------------------------------------------------------------------------------


# ## যাদের পেশা কাপড় সহ নিত্য-প্রয়োজনীয় জিনিস বানানো, যাদের পেশা কাপড়ের সহ অন্যান্য জিনিস বিক্রি করা তারা তাদের ব্যবসার প্রচার এবং প্রসারের জন্য নিত্য নতুন পন্য সামগ্রী উৎপাদন করবেন আর মজুদ রাখবেন, যাতে ভোক্তাগন প্রয়োজনীয় দ্রব্য সামগ্রী হাতের নাগালে পায় অভাব পূরন করে চাহিদা মেটাতে পারেন। এটাই স্বাভাবিক। 

কিন্তু, 

# আমরা অনেকেই আছি যারা বাজারে যে জিনিস বা কাপড়টি নতুন আসছে বিনা প্রয়োজনে দেখাদেখিতে শো-অফ করার জন্য অনেক অপ্রয়োজনীয় কেনাকাটা করি, যা অর্থনীতিতে বিরাট প্রভাব সৃষ্টি করছে, মাসিক যত টাকা আয় করেন বিশাল একটা অংশ অপ্রয়োজনীয় খাতে ব্যয় হচ্ছে,অর্জিত টাকা হতে মাস শেষে কিছু  টাকা জমানোর পরিবর্তে অপ্রোজনীয় কেনাকাটা করে ক্রেডিট কার্ডের নেশায় বিভোর হয়ে আছি।


## ফলে, কোন সমস্যার মুখোমুখি হলে / চাকরিচ্যুত হলে দ্বারে দ্বারে সাহায্য চাইতে হয়, সহযোগিতা না পেলে হতাশায় নিমজ্জিত হয়ে অনেক সুসম্পর্ক নষ্ট হয়,বলি আমার মতো অভাগা আর কেউ নেই।


###  ফলশ্রুতিতে, অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ আর ঋণের জর্জরিত হওয়াসহ নানা রকম সমস্যার পড়তে হয়। কেননা যারা এসব কেনাকাটায় সারা বছর উৎসব পালন করে তাদের অধিকাংশই বেকার কিংবা কোন বাবা/ভাই/স্বামীর উপর নিভর্রশীল।


# যার কাছে নতুন বিয়ে করা বৌ'কে দুইবেলা খাবার আর শাড়ি কিনে দেওয়ার  সামর্থ নেই,  তাকে ঐ দুবেলা খাবার,একটি শাড়ি দিতে না পারার অপারগতায় পদে পদে অপদস্ত হতে হয়, অনেক সুন্দর পরিবার ভেঙে ছারখার হয়ে যায়,  কত কথা শুনতে হয়, এটা যেন বড় মাপের অপরাধ, কাপড় দিতে না পারলে বিয়ে করলে কেন? যখন দুবেলা খাবার আর পোশাক নিশ্চিত করা খুবই প্রযোজন। সেটা অনেকে দিতে পারেননা, আরেক শ্রেণী অতিরিক্ত অপচয়ে বিভোর।


### আমাদের দেশে প্রতিদিন অনেক অনেক ভরনপোষণের মামলা হচ্ছে। 


 আবার তার বিপরীতে 

# কেননা এক শাড়ি বারবার পরলে / খাবার টেবিলে মেহমানের সামনে ৭/৮ রকমের তরকারি সাজিয়ে দিতে না পারলে, পাশের বাসার ভাবী আর বাবার বাড়ির লোকজনের সামনে আর বান্ধবীর সামনে তার বৌ'য়ের মান সম্মান বলে কিচ্ছু থাকলো না, 


# ফেসবুকের যুগে এক শাড়ি বার বার পরাই যায় না,কেননা আগের ছবিতে সবাই দেখেছে, এখন আবার পরলে কি মনে করবে সবাই তা? 

না হলে সবাই যে বেকডেটেড মনে করবেন।

কিন্তু, 

# প্রতিদিন শাড়ি কেনার সামর্থ যাদের থাকে/ভালো অনেক শাড়ি পরে আছে অব্যবহৃত অথবা যারা অনেক বেশি উপহার ও পান তারা শাড়ি পরেন না। 

# তারা বলেন আমার না শাড়ি খুব গরম আর ঝামেলা  মনে হয়,  একেবারেই  পরতে ইচ্ছা করে না।

# তারা চাপাচিপা অথবা ডিলাঢালা বিদেশি নামের ছেঁড়াফাড়া ছোট্ট ছোট্ট  কাপড় ব্যবহার করে বলে ওয়াও জোস্, দারুন কমফোর্টেবল, মেরেজ এনোভার্সারী তে স্বামীকে দিয়ে ইউএস / সিংগাপুর থেকে আনিয়েছি।

### পর্দা আর ইজজত এর গোষ্ঠী কিলাই,

"শুধু বৌকে উপহার দিবে বলে নিয়ে আসেন অথবা ব্যবহারের অনুমতি দেন আজেবাজে রকমের সব পোশাক "।

### তাই তো চারদিকে এখন উৎসব চলছে ওয়াল আলমারি বানানোর, কেননা এতবেশি অপ্রয়োজনীয় কেনাকাটা করি, ফলে কাপড় চোপড়  আর জিনিসপত্র আমাদের আছে যা রাখার জায়গা আসলেই পুরোোনো আলমারিতে নেই,  এই হলাম আমরা, যাদের অভাবের শেষ নেই।

বিঃদ্রঃ "পোশাক মানুষের পরিচয় হতে পারে না, বিনা প্রয়োজনে প্রতিযোগিতামুলক জীবন যাপন মানুষকে বড় করতে পারে না, বড় হতে হলে মানুষের জন্য কিছু ভালো কাজ করুন, মানুষের হৃদয়ে একবার জায়গা করে নিন, যা কখনো বেকডেটেড বলে পরিবর্তন করার প্রয়োজন হবে না, যার মডেল হবেন শুধু আপনি "।


Writer: 

Taslima Akter  Rain

Masters of Law (LL.M.)

Souther University Bangladesh