Welcome to Law Firm

Saturday, December 24, 2016

সাত বীরশ্রেষ্ঠ








সাত বীরশ্রেষ্ঠ
======ল'ফার্ম
==>বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল
জন্ম- ১৯৪৯ সালে বরিশালের দৌলতখান থানার পশ্চিম হাজীপাড়া গ্রামে
মৃত্যু- এপ্রিল ১৮, ১৯৭১
যুদ্ধ স্থান- দরুইন গ্রামে পাক বাহিনীর সাথে সম্মুখ যুদ্ধে শহীদ হন।

==>বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ল্যান্স নায়েক মুন্সি আব্দুর রউফ
জন্ম- ৮ই মে ১৯৪৩, ফরিদপুরের বোয়ালমারী থানার সালামতপুর গ্রামে।
মৃত্যু- এপ্রিল ২০, ১৯৭১
যুদ্ধ স্থান- পার্বত্য চট্টগ্রামে রাঙ্গামাটি-মহালছড়ি যুদ্ধে পাক বাহিনীর গোলার আঘাতে শহীদ হন।

==>বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেঃ মতিউর রহমান
জন্ম- ২৯শে অক্টোবর ১৯৪১, ঢাকার পৈত্রিক নিবাসে।
মৃত্যু- অগাস্ট ২০, ১৯৭১
যুদ্ধ স্থান- পাকিস্তান বিমান ঘাটি থেকে যুদ্ধ বিমান ছিনতাই করে পালানোর সময় সিন্ধুর বেদিনে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়ে শহীদ হন।

==>বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ
জন্ম- ২৬শে ফেব্রুয়ারি ১৯৩৬, যশোর জেলার অন্তর্গত নড়াইল মহকুমার মহিষখোলা গ্রামে।
মৃত্যু- সেপ্টেম্বর ৫, ১৯৭১
যুদ্ধ স্থান- সুতিপুর প্রতিরক্ষা অবস্থানের সামনে স্ট্যান্ডিং পেট্রোলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালনের সময় পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আক্রমণে শহীদ হন।

==>বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী হামিদুর রহমান
জন্ম- ২রা ফেব্রুয়ারি ১৯৫৩, ঝিনাইদহ জেলা শহরের অদুরে কালিগঞ্জের খদ্দখালিশপুর গ্রামে।
মৃত্যু- অক্টোবর ২৮, ১৯৭১
যুদ্ধ স্থান- ১ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ধলই আক্রমণে সহযোদ্ধাদের জীবন রক্ষার্থে শত্রুর বাঙ্কার ধ্বংস করতে গিয়ে শত্রুর মেশিনগান বাস্টের আঘাতে শহীদ হন।

==>বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোহাম্মদ রুহুল আমিন
জন্ম- ১৯৩৫ সালের জুন মাসের কোনো এক বর্ষণমুখর রাতে নোয়াখালীর বাঘচাপড়া গ্রামে।
মৃত্যু- ডিসেম্বর ১০, ১৯৭১
যুদ্ধ স্থান- খুলনা শিপইয়ার্ডের কাছাকাছি পাকিস্তানি জঙ্গি বিমানের গোলার আঘাতে আহত হন। পরে পাকিস্তানী সেনা ও রাজাকারদের নির্মম অত্যাচারে শহীদ হন।

==>বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
জন্ম- ৭ মার্চ ১৯৪৯, বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলার রহিমগঞ্জ গ্রামে।
মৃত্যু- ডিসেম্বর ১৪, ১৯৭১
যুদ্ধ স্থান- ১২ই ডিসেম্বর মুক্তিবাহিনী তার নেতৃত্বে চাঁপাইনবাবগঞ্জ আক্রমণ করে। চাঁপাইনবাবগঞ্জের পশ্চিমে বারঘরিয়া এলাকায় পাকিস্তান বাহিনীর সাথে সম্মুখ যুদ্ধে স্নাইপার বুলেটের আঘাতে শহীদ হন।
মোজাম্মেল হক

ব্লাষ্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি।

Friday, December 23, 2016

ওয়ালটনে অ্যাডভোকেট নিয়োগ।

Lawfirm
Advocate 
পদের নাম ঃ

(Legal Affairs )
প্রতিষ্ঠানের নাম: Walton Hi-Tech Industries Ltd.
খালি পদের সংখ্যা: ০২
চাকরির বিবরণ/দায়িত্বসমূহ:
Clear and complete conception of land related papers, deeds and documents, records, ownership, chain of ownership etc.
Collect & store all land related documents and follow/execute all types of land tax, court hearing, and documentation formalities.
Handling land related issues – Land purchase, deed draft preparation and authenticity assessment of ownership claims by third party.
Identify and consult with stakeholders with appropriate authority on land issues and consult applicable legislation & by – laws concerning land.
Manage records of land agreements & contracts and maintain records of land use and areas for potential development.
Communicate with concern A.C Land office/Tofshil office/ sub registry office and land dispute court.
Prepare all legal deeds & documents; processing of land purchases and update of land documents by maintaining the legal codes of conduct.
Ensure land comply with legislation and assist with amendments to land authority.
Liaison and coordinate with management.
All land related cases to be appear, monitor and ensure that the progress is good.
চাকরির ধরন: ফুল টাইম
শিক্ষাগত যোগ্যতা:
Qualified in LLB (Honours) and LLM from any reputed institute.
অভিজ্ঞতা:
কমপক্ষে ৫ বছর
চাকরিপ্রার্থীদের যেসব ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা থাকতে হবেঃ
Compliance, Lawyer, Regulatory, Tax Law, Land
অন্যান্য যোগ্যতা:
বয়স ২৮ থেকে ৪০ বছর
শুধুমাত্র পুরুষরা আবেদন করতে পারবেন
Candidate must have at least 5 years practical experience on land related issues.
Proper understanding of relevant land legislation, policies and procedures.
Strong understanding of land related documents, taxation and so on.
Decision making skills and effective verbal & written communication skills.
Analytical and problem solving skills related to land affairs.
Must have knowledge in MS office (Specially in Word, Excel, Power point)
Must have good communication skill and typing both in Bengali and English.
কর্মস্হল: Gazipur
বেতন সীমা: আলোচনা সাপেক্ষ
অন্যান্য সুবিধাদি:
As per company policy.
আবেদনের শেষ তারিখ: ডিসেম্বর ৩১, ২০১৬
যোগাযোগের ঠিকানা: আপনার জীবনবৃত্তান্ত ই-মেইল করুন jobs_whil@waltonbd.comএই ঠিকানায়।
অথবা
Interested candidates are requested to apply confidently with complete CV along with a cover letter and one recent passport size photo to:
Executive Director (HRM, PR & Admin), 
Walton Hi-Tech Industries Ltd., Chandra, Kaliakoir, Gazipur. 
(Please mention the name of the position)
আবেদনকারীকে অবশ্যই জীবনবৃত্তান্তের সাথে ছবি পাঠাতে হবে।

Saturday, December 10, 2016

বাংলাদেশ বনাম নিউজিল্যান্ড সিরিজ ম্যাচ এর সময় সুচি

Mozammel
আগামী ২৬শে ডিসেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে
     বাংলাদেশ বনাম নিউজিল্যান্ড
                  সিরিজ
         ম্যাচ এর সময় সুচি

       (ওয়ানডে সিরিজ)

(১ম ওয়ানডে)

২৬শে ডিসেম্বর ----ভোর ৪টা--

(২য় ওয়ানডে)

২৯শে ডিসেম্বর ----ভোর ৪টা--

(৩য় ওয়ানডে)

৩১শে ডিসেম্বর ----ভোর ৪টা--

         (  টি টোয়েন্টি সিরিজ)

(১ম টি টোয়েন্টি)

৩রা জানুয়ারি --সকাল ৮টা---

(২য় টি টোয়েন্টি)

৬ই জানুয়ারি --সকাল ৮টা--

(৩য় টি টোয়েন্টি)

৮ই জানুয়ারি---সকাল ৮টা--

         (  টেস্ট সিরিজ)

১ম টেস্ট

১২ই জানুয়ারি ---ভোর ৩টা ৩০ মিনিট

২য় টেস্ট

২০শে জানুয়ারি ----ভোর ৩টা ৩০ মিনিট

        শেয়ার করে সবাই কে দেখার সুযোগ করে দিন
ল'ফার্ম

Thursday, December 1, 2016

জেনে রাখুন, বেঁচে যাবেনঃ


LAWFIRMBD.TK
১. সরকারী হাসপাতালে যে অপরিচিত লোকটি আপনার ঘনিষ্ট হিসাবে ডাক্তারকে পরিচয় দিবে, সে লোকটি একজন দালাল। শুরুতেই মার্ক করে রাখুন। এড়িয়ে চলুন। তাতে টাকা,  সম্মান ও রোগী তিনটাই বাঁচবে।

২. জরুরী বিভাগ থেকে ভর্তির পর কাগজটি নিজ হাতে বহন করে নিজের ওয়ার্ডে যাবার অভ্যাস করুন। অথবা বহনকারী লোকটি আপনাকে বড়সড় খরচ করিয়ে শুইয়ে দিতে পারে।

৩. কাটা-ফাটা রোগীর ঔষুধ কিনে আনলে খেয়াল রাখুন আপনার কেনা এন্টিবায়োটিক, পেইন কিলার ও সুতা দিয়েই আপনার রোগীর চিকিৎসা শুরু হয়েছে। এন্টিবায়োটিক ও সুতার দাম পাঁচ শতাধিক টাকা থেকে শুরু হয়। এগুলো চোরদের লক্ষ্যবস্তু।

৪. ডিউটি ডাক্তাররা (ইন্টার্ন বা ইউনিটের সিএ, রেজিস্টার) উচ্চশিক্ষিত ও হাইলি কোয়ালিফাইড। সেখানে গিয়ে নিজের ক্ষমতা, শিক্ষাগতযোগ্যাতা, স্মার্টনেসের প্রমান দিতে যাবেন না। মনে রাখবেন, দে আর স্মার্টার দ্যান ইউ। দে আর মোর হিউম্যান দ্যান ইউ। আপনি যতটুকু ভদ্রলোক হবেন, তারা তার চাইতে বেশি ভদ্রলোকের মত আপনাকে চিকিৎসা দিবে।

৫. হাসপাতালের সব সিরিয়াস রোগীর চিকিৎসা শুরু হয়  ইন্টার্ন/সিএ/রেজিস্টারের হাত দিয়েই। তারা জানে কিভাবে রোগীকে দ্রুত সময়ে প্রাণরক্ষাকারী চিকিৎসা দেওয়া হয়। বড় স্যার কবে দেখবে, কেন এখনো ডাক্তার আসছে না বলে বোকামীর পরিচয় দিবেন না।

৬. শুক্রবার হাসপাতালের রাউন্ড বন্ধ থাকে। এসময় ডাক্তার নাই, ডাক্তার দেখে নাই বলে কাউকে বিব্রত করবেন না।

৭. হাসপাতাল থেকে সাপ্লাইকৃত ঔষুধ ডাক্তাররা দিবে না। সংশ্লিষ্ট ঔষুধের জন্য নার্স বা ইনচার্জকে ভদ্রভাষায় বলুন।

৮. রোগীর পাশ থেকে আপনার সমস্ত আত্মীয়স্বজনকে সরিয়ে ফেলুন। তারা রোগীর কোন কল্যানে আসবে না। তাদের জন্য চিকিৎসা দেরি হয়, এমনকি রোগী মারা যেতে পারে। যত মানুষ কম তত রোগীর সুস্থ্য হবার সম্ভাবনা বেশি।

৯. সরকারী হাসপাতালে বেড এর জন্য অবসেসিভ(ঘ্যানঘ্যান) হবেন না। এখানে কেউ বেড দখল করে শুয়ে থাকেনা। সবাই অসুস্থ্য রোগী। সেখানে মুচি ডোম শুয়ে থাকলেও তাকে নামিয়ে আপনাকে উঠানো যাবেনা।
 বেড না থাকলে একজন ডাক্তারের মা নিজে অসুস্থ্য হয়ে আসলেও তাকে মেঝেতেই থাকতে হবে। সকল রোগী সমান। বেড ও মেঝের সবাইকে সমান চিকিৎসা দেওয়া হয়।

১০. কোন রাজনৈতিক পরিচয় দেবার চেষ্টা করবেন না। মনে রাখবেন, ঝামেলা এড়ানোর জন্য সকল ডাক্তার ঐ রোগীর কাছে যেতে অনীহা প্রকাশ করে। দিনশেষে ক্ষতিটা আপনারই।

১১. রোগী খাবে কি... বলে বারবার বিরক্ত করবেন না। যদি স্যালাইন চলে তাহলে ভেবে নিন তাকে আলাদা করে খাওয়াতে হবেনা। খাবার বন্ধ রাখা হয় রোগীর ভালোর জন্যই। কিছুক্ষন না খেলে আপনার রোগী মারা যাবেনা।

১২. ক্যানুলা খুলে গেছে, স্যালাইন অফ কেন, ঔষুধ কখন খাবে, কিভাবে খাবে, ঔষুধটা চেক করে দিন তো.... এই প্রশ্নগুলো নার্সকে ভদ্রভাষায় জিজ্ঞাসা করুন। সাধারণত এগুলো তাদের দায়িত্ব। তারা শিক্ষিত ও অভিজ্ঞতাসম্পন্ন। তাদের সম্মান করুন।

১৩. যেকোন পুরুষ ডাক্তারকে মিস্টি কন্ঠে 'স্যার' ও মহিলা ডাক্তারকে 'ম্যাম/ম্যাডাম' বলে সম্বোধন করুন। একইভাবে মহিলা ও পুরুষ নার্সকে  সিস্টার-ব্রাদার বলুন। আয়া বা কর্মচারীদের  মামা ও খালা হিসাবে সম্বোধন করবেন। এগুলো আপনাকে ছোট করবে না বরং সম্মানীয় বানাবে। ডাক্তার, নার্স ও কর্মচারীরাও আপনাকে মিস্টিভাষায় সাহায্য করবে।

১৪. কেউ আপনার টাকা, ফোন ইত্যাদি হাতিয়ে নিলে তার চেহারা সুরৎ চিনে রাখুন। নিকটস্থ থানায় গিয়ে বলুন। বিলিভ মি- এটাতে কাজ হয়। সম্পত্তির উদ্ধার ও সাজা দুটো আমি প্রায়ই দেখছি। পুলিশ অনেক বেশিই সহায়তা করে। শুধু সাহস করে বলুন।

১৫. হাসপাতাল বিশাল জায়গা। কোন অন্ধকার করিডোর বা চিপায় যাবেন না। ছিনতাই হবার সম্ভাবনা আছে।

১৬. থুথু ফেলার জায়গা না থাকলে মাঝেমাঝে গিলে খাবার অভ্যাস করুন। আপনি হাসপাতাল যতটুকু নোংরা করবেন, বাকী সবাই আপনার ফেলানো থুথু দেখে সেখানে থুথু ফেলে ভাসিয়ে।দিবে। অপরাধের শুরুটা কিন্তু আপনিই করলেন।

১৭. সরকারী হাসপাতালের ডাক্তারদের উপর বিশ্বাস রাখুন। আপনি শুধুই লাভবান হবেন। কারণ সেবার বিনিমিয়ে ডাক্তাররা এক পয়সাও পকেটে ঢুকাবে না।

১৮. রোগী মারা গেলে ডাক্তারকে গালিগালাজ না করে স্বস্ব ধর্মের সৃষ্টিকর্তার কাছে অভিযোগ করুন। ডাক্তার একজন মানুষ। তিনি চেষ্টা করেছেন কিন্তু সৃষ্টিকর্তা আপনার রোগীর সুস্থ্যতা চাননি।

মোজাম্মেল হক

Thursday, November 24, 2016

পাঁচ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন কার্ড দিচ্ছে বার কাউন্সিল


LawFirmBD:
বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন কার্ড প্রদান করবে বার কাউন্সিল। প্রথম ধাপে যে পাঁচ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন কার্ড প্রদান করা হবে সেগুলো হল- আশা ইউনিভার্সিটি, ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি, গ্রীন ইউনিভার্সিটি, মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি এবং স্টেট ইউনিভার্সিটি।
আজ বুধবার (২৩ নভেম্বর) আইনজীবীদের সনদ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ও দেশের আইন পেশার সর্বোচ্চ সংস্থা বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ওয়েবসাইটে বার কাউন্সিল সচিব আ.ক.ম জহুরুল হক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বার কাউন্সিলের রেজিস্ট্রেশন কার্ড গ্রহণের জন্য উল্লেখিত সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন শিক্ষার্থিদের ‘নমুনা ফরম’ করতে হবে। এরপর নির্ধারিত তারিখে বার কাউন্সিল অফিস থেকে রেজিস্ট্রেশন কার্ড সংগ্রহ করতে হবে।
পরবর্তীতে অন্যান্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বার কাউন্সিলের চাহিত সকল কাগজপত্র ও তথ্যাদি নির্ধারিত ফরম্যাট অনুযায়ী স্ব স্ব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যথাযথ প্রাপ্তি সাপেক্ষে) শিক্ষার্থীদের ধারাবাহিকভাবে ধাপে ধাপে বার কাউন্সিলের রেজিস্ট্রেশন কার্ড প্রদান করা হবে। এ সম্পর্কে বিস্তারিত যথাসময়ে নোটিশের মাধ্যমে জানানো হবে বলেও বিজ্ঞতিতে বলা হয়েছে।

Sunday, November 20, 2016

History of Rohinga

সে সময়ে পার্লামেন্টে রোহিঙ্গাদের প্রতিনিধিত্ব
ছিল। এ জনগোষ্ঠীর কয়েকজন পদস্থ সরকারি
দায়িত্বও পালন করেন। কিন্তু ১৯৬২ সালে জেনারেল
নে উইন সামরিক অভ্যুত্থান ঘটিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল
করলে মিয়ানমারের যাত্রাপথ ভিন্ন খাতে প্রবাহিত হতে
শুরু করে। রোহিঙ্গাদের জন্য শুরু হয় দুর্ভোগের
নতুন অধ্যায়। সামরিক জান্তা তাদের বিদেশি হিসেবে
চিহ্নিত করে। তাদের নাগরিক অধিকার থেকে বঞ্চিত
করা হয়। ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া হয়।
ধর্মীয়ভাবেও অত্যাচার করা হতে থাকে। নামাজ
আদায়ে বাধা দেওয়া হয়। হত্যা-ধর্ষণ হয়ে পড়ে
নিয়মিত ঘটনা। সম্পত্তি জোর করে কেড়ে নেওয়া
হয়। বাধ্যতামূলক শ্রমে নিয়োজিত করা হতে থাকে।
তাদের শিক্ষা-স্বাস্থ্যসেবার সুযোগ নেই। বিয়ে
করার অনুমতি নেই। সন্তান হলে নিবন্ধন নেই।
জাতিগত পরিচয় প্রকাশ করতে দেওয়া হয় না। সংখ্যা যাতে
না বাড়ে, সে জন্য আরোপিত হয় একের পর এক
বিধিনিষেধ।
মিয়ানমারের মূল ভূখণ্ডের অনেকের কাছেই
রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী 'কালা' নামে পরিচিত।
বাঙালিদেরও তারা 'কালা' বলে। ভারতীয়দেরও একই
পরিচিতি। এ পরিচয়ে প্রকাশ পায় সীমাহীন ঘৃণা।
Source from https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1345069775505722&id=100000081369408
By LawFirm

Thursday, November 17, 2016

Short Key of Computer


কম্পিউটারে মাউস দিয়ে ছোটখাট কাজ করাটা সাধারণ ব্যবহার‌ীদের জন্য খুবই আরামদায়ক। কিন্তু বড় ও জটিল সফটওয়্যারে কাজ করতে হলে দক্ষতা ও গতি বাড়াতে অবশ্যই কি-বোর্ড শর্টকাট জানতে হবে। অভ্যস্ত না হলেও চেষ্টা করে দেখুন, সাধারণ এমএস ওয়ার্ডে লেখালেখির সময়ও কিছু শর্টকাট জানা থাকলে কাজে গতি কতো বেড়ে যায়।
এখানে এমন একশর বেশি শর্টকাটের একটি তালিকা দেয়া হলো: 
LawFirmBD
Keyboard Shortcuts (Microsoft Windows)
1. CTRL+C (Copy)
2. CTRL+X (Cut)
3. CTRL+V (Paste)
4. CTRL+Z (Undo)
5. DELETE (Delete)
6. SHIFT+DELETE (Delete the selected item permanently without placing the item in the Recycle Bin)
7. CTRL while dragging an item (Copy the selected item)
8. CTRL+SHIFT while dragging an item (Create a shortcut to the selected item)
9. F2 key (Rename the selected item)
10. CTRL+RIGHT ARROW (Move the insertion point to the beginning of the next word)
11. CTRL+LEFT ARROW (Move the insertion point to the beginning of the previous word)
12. CTRL+DOWN ARROW (Move the insertion point to the beginning of the next paragraph)
13. CTRL+UP ARROW (Move the insertion point to the beginning of the previous paragraph)
14. CTRL+SHIFT with any of the arrow keys (Highlight a block of text)
SHIFT with any of the arrow keys (Select more than one item in a window or on the desktop, or select text in a document)
15. CTRL+A (Select all)
16. F3 key (Search for a file or a folder)
17. ALT+ENTER (View the properties for the selected item)
18. ALT+F4 (Close the active item, or quit the active program)
19. ALT+ENTER (Display the properties of the selected object)
20. ALT+SPACEBAR (Open the shortcut menu for the active window)
21. CTRL+F4 (Close the active document in programs that enable you to have multiple documents open simultaneou sly)
22. ALT+TAB (Switch between the open items)
23. ALT+ESC (Cycle through items in the order that they had been opened)
24. F6 key (Cycle through the screen elements in a window or on the desktop)
25. F4 key (Display the Address bar list in My Computer or Windows Explorer)
26. SHIFT+F10 (Display the shortcut menu for the selected item)
27. ALT+SPACEBAR (Display the System menu for the active window)
28. CTRL+ESC (Display the Start menu)
29. ALT+Underlined letter in a menu name (Display the corresponding menu) Underlined letter in a command name on an open menu (Perform the corresponding command)
30. F10 key (Activate the menu bar in the active program)
31. RIGHT ARROW (Open the next menu to the right, or open a submenu)
32. LEFT ARROW (Open the next menu to the left, or close a submenu)
33. F5 key (Update the active window)
34. BACKSPACE (View the folder one level up in My Computer or Windows Explorer)
35. ESC (Cancel the current task)
36. SHIFT when you insert a CD-ROM into the CD-ROM drive (Prevent the CD-ROM from automatically playing)
Dialog Box – Keyboard Shortcuts
1. CTRL+TAB (Move forward through the tabs)
2. CTRL+SHIFT+TAB (Move backward through the tabs)
3. TAB (Move forward through the options)
4. SHIFT+TAB (Move backward through the options)
5. ALT+Underlined letter (Perform the corresponding command or select the corresponding option)
6. ENTER (Perform the command for the active option or button)
7. SPACEBAR (Select or clear the check box if the active option is a check box)
8. Arrow keys (Select a button if the active option is a group of option buttons)
9. F1 key (Display Help)
10. F4 key (Display the items in the active list)
11. BACKSPACE (Open a folder one level up if a folder is selected in the Save As or Open dialog box)
Microsoft Natural Keyboard Shortcuts
1. Windows Logo (Display or hide the Start menu)
2. Windows Logo+BREAK (Display the System Properties dialog box)
3. Windows Logo+D (Display the desktop)
4. Windows Logo+M (Minimize all of the windows)
5. Windows Logo+SHIFT+M (Restore the minimized windows)
6. Windows Logo+E (Open My Computer)
7. Windows Logo+F (Search for a file or a folder)
8. CTRL+Windows Logo+F (Search for computers)
9. Windows Logo+F1 (Display Windows Help)
10. Windows Logo+ L (Lock the keyboard)
11. Windows Logo+R (Open the Run dialog box)
12. Windows Logo+U (Open Utility Manager)
13. Accessibility Keyboard Shortcuts
14. Right SHIFT for eight seconds (Switch FilterKeys either on or off)
15. Left ALT+left SHIFT+PRINT SCREEN (Switch High Contrast either on or off)
16. Left ALT+left SHIFT+NUM LOCK (Switch the MouseKeys either on or off)
17. SHIFT five times (Switch the StickyKeys either on or off)
18. NUM LOCK for five seconds (Switch the ToggleKeys either on or off)
19. Windows Logo +U (Open Utility Manager)
20. Windows Explorer Keyboard Shortcuts
21. END (Display the bottom of the active window)
22. HOME (Display the top of the active window)
23. NUM LOCK+Asterisk sign (*) (Display all of the subfolders that are under the selected folder)
24. NUM LOCK+Plus sign (+) (Display the contents of the selected folder)
MMC COnsole Windows Shortcut keys
1. SHIFT+F10 (Display the Action shortcut menu for the selected item)
2. F1 key (Open the Help topic, if any, for the selected item)
3. F5 key (Update the content of all console windows)
4. CTRL+F10 (Maximize the active console window)
5. CTRL+F5 (Restore the active console window)
6. ALT+ENTER (Display the Properties dialog box, if any, for the selected item)
7. F2 key (Rename the selected item)
8. CTRL+F4 (Close the active console window. When a console has only one console window, this shortcut closes the console)
Remote Desktop Connection Navigation
1. CTRL+ALT+END (Open the Microsoft Windows NT Security dialog box)
2. ALT+PAGE UP (Switch between programs from left to right)
3. ALT+PAGE DOWN (Switch between programs from right to left)
4. ALT+INSERT (Cycle through the programs in most recently used order)
5. ALT+HOME (Display the Start menu)
6. CTRL+ALT+BREAK (Switch the client computer between a window and a full screen)
7. ALT+DELETE (Display the Windows menu)
8. CTRL+ALT+Minus sign (-) (Place a snapshot of the active window in the client on the Terminal server clipboard and provide the same functionality as pressing PRINT SCREEN on a local computer.)
9. CTRL+ALT+Plus sign (+) (Place a snapshot of the entire client window area on the Terminal server clipboard and provide the same functionality as pressing ALT+PRINT SCREEN on a local computer.)
Microsoft Internet Explorer Keyboard Shortcuts
1. CTRL+B (Open the Organize Favorites dialog box)
2. CTRL+E (Open the Search bar)
3. CTRL+F (Start the Find utility)
4. CTRL+H (Open the History bar)
5. CTRL+I (Open the Favorites bar)
6. CTRL+L (Open the Open dialog box)
7. CTRL+N (Start another instance of the browser with the same Web address)
8. CTRL+O (Open the Open dialog box,the same as CTRL+L)
9. CTRL+P (Open the Print dialog box)
10. CTRL+R (Update the current Web )

Tuesday, November 1, 2016

নামের মিলে ভুট্টো আড়াইবছর জেলে

অপরাধ না করেও নামের মিল থাকায় জোড়াখুনের অপরাধে দুই বছরের অধিক সময় ধরে কারাগারে আটক আছেন নুরুল আলম ওরফে ভুট্টো নামে এক ব্যক্তি। ঘটনার আড়াই বছর পর হত্যাকা-ে জড়িত থাকা ভুট্টোসহ দুই যুবক পিবিআইয়ের হাতে গ্রেপ্তার হলে বিষয়টি জানাজানি হয়।
এদিকে জোড়াখুনের মামলার বারো আসামির মধ্যে তিনজনকে বাদ দিয়ে নুরুল আলম ওরফে ভুট্টোসহ নয়জনের বিরুদ্ধে গত বছরের শেষের দিকে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা। আদালত মামলাটি পুনরায় তদন্তের জন্য পুলিশ ব্যুরো ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) নির্দেশ দিলে ধরা পড়ে খুনের ঘটনায় জড়িত আসল ভুট্টো। এছাড়া খুঁজে পাননি দাবি করে পূর্বের তদন্ত কর্মকর্তা যে তিনজনকে মামলা থেকে বাদ দিয়েছিলেন তাদের মধ্যে দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে পিবিআই।
বিনা অপরাধে এখনো কারাগারে আটক নূর আলম ওরফে ভুট্টো (৪০)। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার বাসিন্দা। তিনি নগরীর বায়েজিদ উত্তর শান্তিনগর কসাই মালেকের ভাড়াটিয়া ছিলেন।
২০১৪ সালের ১৭ মার্চ নগরীর খুলশী থানার ষোলশহর দুই নম্বর গেট এলাকায় ভবন নির্মাণের জন্য নির্ধারিত সেপটিক ট্যাংক থেকে ওমরগনি এমইএস কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র কামরুল হাসান ও পোশাক শ্রমিক ফোরকান উদ্দিনের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় কলেজ ছাত্র কামরুলের বাবা আব্দুল হাকিম বাদি হয়ে নয় জনের নাম উল্লেখ করে খুলশী থানায় একটি মামলা করেন। মামলায় বাচা, সাহেদ, শাহআলম, জীবন, জাহাঙ্গীর, লেদু, ভুট্টো, আকাশ, বাহার নামে নয়জনকে এজাহারভুক্ত আসামি করা হয়।
মামলায় বাদি আব্দুল হাকিম ভুট্টোসহ বেশ কয়েকজন আসামির পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা উল্লেখ করতে পারেননি। হত্যাকা-ের পর পুলিশ বিভিন্ন সময়ে অভিযান চালিয়ে আসামিদের গ্রেপ্তার করে। এরমধ্যে সাহেদ, শাহ আলম, বাহার, মো. সাদ্দাম ওরফে বাচা এবং প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে শাহ আলমের কথিত স্ত্রী জান্নাতুল ফেরদৌস এবং অপর এক তরুণী হত্যাকা-ের বিষয়ে আদালতে জবানবন্দি দেন। জবানবন্দিতে আরো আলাউদ্দিন নামে আরো এক ব্যক্তি জড়িত থাকার কথা জানায় আসামিরা। তদন্ত শেষে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও খুলশী থানার এসআই রাসেল মিয়া কারাগারে আটক মো. নূর আলম ওরফে ভুট্টোকেসহ নয়জনকে অভিযুক্ত করে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন গত বছরের শেষের দিকে। নাম ঠিকানা খুঁজে পাননি উল্লেখ করে রমজান আলি ওরফে আকাশ ওরফে তুফান জবানবন্দিতে আসা আলাউদ্দিন নামে এক আসামিসহ তিনজনকে তদন্ত প্রতিবেদন থেকে বাদ দেন কর্মকর্তা। প্রতিবেদনটি আমলে না নিয়ে আদালত চলতি বছরের ১৫ মে মামলাটি অধিকতর তদন্তের জন্য পিবিআইকে নির্দেশ দেন। এদিকে পিবিআই’র ডিআইজি বনজ কুমার মজুমদার পূজার ছুটিতে চট্টগ্রামে এলে এক ব্যক্তি তাঁকে জানান, কারাগারে যে ভুট্টো আটক আছেন তিনি জোড়াখুনের সাথে জড়িত নন। বিষয়টি তিনি খতিয়ে দেখার জন্য পিবিআই সদস্যদের নির্দেশ দেন।
পিবিআইয়ের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মঈন উদ্দিন জানান, আদালতের আদেশের প্রেক্ষিতে পিবিআই অধিকতর তদন্ত করতে গিয়ে গত রবিবার ভোররাতে রমজান আলী ওরফে তুফান ওরফে আকাশ ও আলাউদ্দিনকে গ্রেপ্তার করে। “তারা পুলিশকে জানায় মামলার অন্যতম আসামি মো. ভুট্টো ওরফে রাসেল পলাতক রয়েছে এবং কারাগারে আটক ভুট্টো খুনের ঘটনায় জড়িত নয়।” তাদের দেয়া তথ্যমতে রবিবার রাতে বায়েজিদ এলাকা থেকে ভুট্টো ওরফে রাসেলকে গ্রেপ্তার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ভূট্টো ওরফে রাসেল খুনের ঘটনায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে। সে আরো জানায়, ঘটনার পর পরই সে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়। প্রায় এক বছর পলাতক থাকার পর সে নগরীতে ফিরে আসে।
এডিসি মঈন উদ্দিন বলেন, হত্যাকা-ে নিজে জড়িত থাকার পাশপাশি ভূট্টোর জড়িত থাকার বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়ে গতকাল সোমবার মহানগর হাকিম হারুনর রশিদের আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন গ্রেপ্তারকৃত রমজান আলি।
জানতে চাইলে মামলার সাবেক তদন্ত কর্মকর্তা এস আই রাসেল মিয়া বলেন, নাম ঠিকানা খুঁজে না পাওয়ায় তিনজনকে মামলার তদন্ত প্রতিবেদন থেকে বাদ দিয়েছিলাম। সে সময় ভুট্টো নামে এক ব্যক্তি জেলে ছিল। তার বাসাও বায়েজিদ এলাকায়। তাকে আমি জোড়াখুনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়েছিলাম এবং রিমান্ডেও এনেছিলাম। রাসেল মিয়া বলেন, নাম এবং অন্য আসামিদের দেয়া তথ্যের মিল থাকায় তার বিরুদ্ধে চার্জশিট দেয়া হয়েছিলো।
সূত্রঃ দৈনিক পূর্বকোন।

Wednesday, October 26, 2016

জেন নিন: CS, RS, SA, PS, BS জরিপ কি?

 আইন আদালত


“সিএস” হলো Cadastral Survey (CS) এর সংক্ষিপ্ত রূপ। একে ভারত উপমহাদেশের প্রথম জরিপ বলা হয় যা ১৮৮৮ (ভূমি মন্ত্রণালয় অুনসারে ১৮৮৭) সাল হতে ১৯৪০ সালের মধ্যে পরিচালিত হয়। এই জরিপ ১৮৮৫ সালের বঙ্গীয় প্রজাতন্ত্র আইনের ১০ম পরিচ্ছেদে অনুসারে সিলেট ও পার্বত্য জেলা ব্যতীত সারা দেশে পরিচালিত হয়। উক্ত জরিপের মাধ্যমে জমির বিস্তারিত মৌজা নকশা (ম্যাপ) প্রস্তুত করা হয় এবং প্রত্যেক মালিকের জন্য দাগ নম্বর উল্লেখপুর্বক ভূমির বাস্তব অবস্থা, আয়তন, শ্রেণী, পরিমাণ, খাজনার পরিমাণ ইত্যাদি উল্লেখপূর্বক খতিয়ান প্রস্তুত করা হয়। এ জরিপ পি-৭০ সীটে কিস্তোয়ারের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়।
সিএস জরিপ ১৮৮৮ সালে কক্সবাজারের রামু থানা হতে আরম্ভ হয় এবং ১৯৪০ সালে দিনাজপুর জেলায় শেষ হয়। সে সময়ে সিলেট জেলা আসাম প্রদেশের অধীন থাকায় সিলেট জেলায় সিএস জরিপ হয়নি। তবে জরুরী বিবেচনায় ১৯৩৬ সালের সিলেট প্রজাস্বত্ব আইনের (Sylhet tenancy Act) আওতায় সিলেট জেলার ক্যাডাষ্ট্রাল সার্ভে ১৯৫০ সালে আরম্ভ করা হয় এবং পরবর্তীতে রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহন ও প্রজাস্বত্ব আইন ১৯৫০ এর অধীনে ঐ জরিপ ১৯৬৩ সালে শেষ হয়।
সি.এস. জরিপে সময় প্রস্তুতকৃত খতিয়ানে জমিদারগণের নাম খতিয়ানের উপরিভাগে এবং দখলকার রায়তের নাম খতিয়ানের নিচে লেখা হত। সে সময় জমিদারগণ সরকার পক্ষে জমির মালিক ছিলেন এবং রায়তগণ প্রজা হিসেবে শুধুমাত্র ভোগ দখলকার ছিলেন।
প্রথম জরিপ এই জরিপ এবং প্রস্তুতকৃত নকশা ও খতিয়ান খুবই নিখুঁত ও নির্ভরযোগ্য হিসেবে এখনো গ্রহণীয়। মামলার বা ভূমির জটিলতা নিরসনের ক্ষেত্রে এই জরিপকে বেস হিসেবে অনেক সময় গণ্য করা হয়।
এস.এ. জরিপ (State Acquisition Survey)
১৯৫০ সালে জমিদারী অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন পাশ হওয়ার পর সরকার ১৯৫৬ সালে সমগ্র পূর্ববঙ্গ প্রদেশে জমিদারী অধিগ্রহনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। ২/৪/১৯৫৬ তারিখে এই আইনের ৩ ধারার আওতাধীন বিজ্ঞপ্তির মূলে সরকার কর্তৃক সকল জমিদারি দখল নেয়ার পর উক্ত এ্যাক্টের ১৭ ধারা মোতাবেক যে খতিয়ান প্রস্তুত করা হয় তা এস এ খতিয়ান বলে পরিচিত ।
মূলত, জমিদারী ও মধ্যস্বত্ব বিলোপ করে জমিদারগণকে প্রদেয় ক্ষতিপূরণ তালিকা প্রণয়ন এবং ভূমি মালিকগণকে/রায়তকে সরকারের সরাসরি নিয়ন্ত্রণে আনয়ন করার লক্ষ্যে সে সময় একটি সংক্ষিপ্ত জরিপ ও রেকর্ড সংশোধনী কার্যক্রম পরিচালিত হয় যা পরবর্তীতে এসএ খতিয়ান বলে পরিচিত পায় । ১৯৫৬ হতে ১৯৬২ পর্যন্ত এই জরিপ পরিচালিত হয়। জরিপে ভূমি মালিকের নাম ও জমির বিবরণাদি সম্বলিত হাতেলেখা রেকর্ড/খতিয়ান প্রস্তুত করা হয় । সে সময় এই রেকর্ড মোট তিন কপি প্রস্তুত করা হয় যার মধ্যে একটি জেলা রেকর্ড রুমে, এক কপি তহশলি ( ইউনিয়ন ভূমি অফিস) অফিসে এবং অন্যটি সার্কেল পরিদর্শক (উপজেলা রাজস্ব) অফিসে প্রদান করা হয় । জরুরী তাগিদে জমিদারগন হইতে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে এই জরিপ বা খাতিয়ান প্রণয়ন কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছিল।
পি.এস. জরিপ (Pakistan Survey)
এস.এ. জরিপকেই পি.এস. জরিপ বলে। ১৯৫৬ হতে ১৯৬২ পর্যন্ত এই জরিপ পরিচালিত হয়।
আর.এস. জরিপ ( Revisional Survey)
সি.এস. জরিপ সম্পন্ন হওয়ার সুদীর্ঘ ৫০ বছর পর এই জরিপ পরিচালিত হয়। জমির অবস্থা, প্রকৃতি, মালিক, দখলদার ইত্যাদি হালনাগাদ করার লক্ষ্যে এ জরিপ সম্পন্ন করা হয়। এস.এ. জরিপের সময় সরেজমিনে তদন্ত বা জরিপ কার্যক্রম পরিচালনা হয়নি। জমিদারদের থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে এস.এ জরিপ বা খাতিয়ান প্রস্তুত করা হয়েছিল যার কারণে অনেক ত্রুটি-বিচ্যুতি থেকে যায়। এই ত্রুটি-বিচ্যুতি দূর করার জন্য সরকার দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরেজমিনে ভূমি জরিপ করার সিদ্ধান্ত নেয় যা আর.এস বা. Revisional Survey জরিপ হিসেবে পরিচিত। এই জরিপে প্রস্তুতকৃত নকশা (ম্যাপ) এবং খতিয়ান নির্ভূল হিসেবে গ্রহণীয়।
সিটি জরিপ (City Survey)
সিটি জরিপ এর আর এক নাম ঢাকা মহানগর জরিপ। আর.এস. জরিপ এর পর বাংলাদেশ সরকার কর্তিক অনুমতি ক্রমে এ জরিপ ১৯৯৯ থেকে ২০০০ সালের মধ্যে সম্পন্ন করা হয়। এ যবত কালে সর্বশেষ ও আধুনিক জরিপ এটি। এ জরিপের পরচা কম্পিউটার প্রিন্ট এ পকাশিত হয়।
দিয়ারা জরিপ কি?
দিয়ারা জরিপ হলো দরিয়া সম্পর্কিত জরিপ। জেগে উঠা নতুন ভূখন্ড (চর) জেলা প্রশাসকের চাহিদার ভিত্তিতে সিকস্তি পয়স্তির কারণে ভৌগলিক সীমারেখা ও স্বত্বের পরিবর্তন হলে নদী ও সমুদ্র তীরবর্তী এলাকায় নতুন জরিপ করা হয়। এ সমস্ত জরিপে নকশা ও রেকর্ড প্রস্তুত করা হয়। এটি অতি পুরাতন জরিপ। ক্যাডাস্ট্রাল জরিপ আরম্ভ হয় ১৮৮৮ সালে, পক্ষান্তরে দিয়ারা জরিপ আরম্ভ হয় ১৮৬২ সালে। দিয়ারা জরিপে সাধারন জরিপের জন্য প্রযোজ্য সকল স্তর অনুসরন করে পয়স্তি ভূমির(চর) নক্রা ও রেকর্ড প্রস্তুত করা হয় দিয়ারা সেটেলমেন্ট অফিসারের নেতৃত্বে ৪টি (রাজশাহী, নরসিংদী, চট্রগ্রাম ও বরিশাল) বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক অফিস ও ক্যাম্পের মাধ্যমে সারাদেশের সুনির্দির্ষ্ট কিছু মৌজায় এ জরিপ কাজ পরিচালিত হয়।

Source: http://freedombd24.com/জেন-নিন-cs-rs-sa-ps-bs-জরিপ-কি/

Tuesday, October 25, 2016

ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক ট্রেনিং


৫০দিনের ২০০ঘন্টার ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক ট্রেনিং করানো হবে সরকারের উদ্যোগে সম্পূর্ণ ফ্রিতে। সারাদেশেই এ ট্রেনিং কাযক্রম একযোগে শুরু হচ্ছে নভেম্বর মাস থেকে। আজ থেকে রেজিঃ কাযক্রম শুরু করে দিতে পারেন সবাই।
মিনিমাম এইচ.এস.সি পাশ যেকোন স্টুডেন্ট এ ট্রেনিং নিতে পারবেন।
♦ কোর্স সমূহ:
- গ্রাফিক ডিজাইন
- ডিজিটাল মার্কেটিং
- ওয়েব ডিজাইন
প্রতিটা কোর্সটি দুইভাগে ভাগ করা হয়েছে। ১ম ১০০ ঘন্টা বেসিক, পরের ১০০ঘন্টা অ্যাডভান্স ট্রেইনিং।
এর সাথে আবার প্রতি ১০০ঘন্টার সাথে যুক্ত থাকবে ২৫ঘন্টার সফট স্কীল কোর্স (আউটসোর্সিং করার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জনের কোর্স)
একজন যে কোন একটি কোর্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
♦ কিভাবে করবেন?
- নিচের লিংকে গিয়ে রেজিঃ ফরম পূরন করুনঃ
এইখানে ক্লিক করুন
অথবা এই লিংকে যান
http://ledp.ictd.gov.bd/
- ফরমটি পূরন করার পরের স্টেপে প্রশ্ন পাবেন, সেই প্রশ্নগুলোর
সঠিক উত্তর দিতে পারলে, আপনি রেজিঃ ১ম ধাপ পূর্ণ করলেন।
- এরপর আপনি যে জেলা থেকে পূরন করেছেন, সেই এলাকাতে যারা দায়িত্বপ্রাপ্ত রয়েছেন, তারাই আপনাকে ১০দিনের মধ্যে ইন্টারভিউতে ডাকবেন। সেই ইন্টারভিউতে পাশ করলেই আপনি এ কোর্সটি করার জন্য যোগ্য হিসেবে বিবেচিত হবেন।
http://ledp.ictd.gov.bd

ল ফার্ম
#collected

Saturday, October 15, 2016

এবার স্ত্রীর বিরুদ্ধে পারিবারিক নি‌র্যাতনের মামলা করতে পারবেন স্বামী

এবার স্ত্রীর বিরুদ্ধে পারিবারিক নি‌র্যাতনের মামলা করতে পারবেন স্বামী

বধূনি‌র্যাতন বিরোধী আইন ২০০৫-কে বৈষম্যমূলক ও সংবিধানবিরোধী বলে কাঁটছাঁটের নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট


sc
নয়া দিল্লি, ৯ অক্টোবর। এবার থেকে মহিলা এমনকী অপ্রাপ্তবয়স্কদের বিরুদ্ধেও পারিবারিক নি‌র্যাতনের মামলা দায়ের করতে পারবেন পুরুষরা। শনিবার এক ঐতিহাসিক রায়ে একথা জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। বধূনি‌র্যাতন বিরোধী আইন ২০০৫-এর ২(কিউ) নম্বর ধারায় পরিবর্তনের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। ওই ধারা থেকে ‘প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ’‍ শব্দজোড়া বাদ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতিরা। এর ফলে আইনটি এবার থেকে পুরুষদের পাশাপাশি মহিলাদের বিরুদ্ধেও প্রয়োগ করা ‌যাবে। এমনকী প্রয়োগ করা ‌যাবে নাবালিকাদের বিরুদ্ধেও।

পড়ুন - স্ত্রী অকারণে হাঁড়ি আলাদা করতে চাপ দিলে বিবাহবিচ্ছেদ চাইতে পারেন স্বামী


শ্বশুরবাড়িতে বধূদের ওপর ‌যৌতুক-সহ বিভিন্ন কারণে নি‌র্যাতন বন্ধ করতে ২০০৫ সালে এই আইন পাশ করেছিল ইউপিএ সরকার। তার পর থেকেই শুধু মহিলারাই আইনের সুরক্ষা পাবেন কেন তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছিল। একাধিক ক্ষেত্রে আইনের অপপ্রয়োগেরও অভি‌যোগ ছিল। এদিন একটি মামলার রায় দিতে গিয়ে পুরনো একটি মামলার জের টেনে বিচারপতিরা বলেন, ‘পুরুষ ও নারীর এবং প্রাপ্তবয়স্ক ও অপ্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে এখন ফারাক আনুবিক্ষণিক। ‌আইনে ‌যে কারণ দেখিয়ে নারী ও পুরুষকে ভাগ করা হয়েছিল তার পিছনে কোনও ‌যুক্তি দেখাতে পারেনি আইনসভা (লোকসভা ও রাজ্যসভা)।’‍

পড়ুন - ধর্ষণের অভি‌যোগকারীর বয়ান বেদবাক্য নয়, বলল সুপ্রিমকোর্ট


৫৬ পাতার রায়ে বিচারপতিরা জানিয়েছেন, ওই দু’‍টি শব্দ আইনটিকে বিভেদমূলক করে তোলে। এই আইন সংবিধানের ১৪ নম্বর অনুচ্ছেদের বিরোধী।
 সুত্র ঃ http://www.india.com/bengali/india/any-person-can-now-be-tried-under-domestic-violence-act-supreme-court/

Sunday, October 9, 2016

Masters Results

Masters Final Results:

মাষ্টার্সের ফাইনাল ফলাফল জানতে 

Thursday, October 6, 2016

ডট বাংলা ডোমেইন পেল বাংলাদেশ

ন্টারনেট জগতে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ডোমেইন (ইন্টারন্যাশনালাইজড ডোমেইন নেম-আইডিএন) ডট বাংলা (.বাংলা) ব্যবহারের জন্য বরাদ্দ পেয়েছে বাংলাদেশ। ইন্টারনেট অ্যাসাইনড নাম্বারস অথোরিটি (আইএএনএ) ওয়েবসাইটে ডট বাংলা ডোমেইনটি বাংলাদেশের ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগকে বরাদ্দ দেওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। এত দিন ডট বাংলা ডোমেইনটি ‘নট অ্যাসাইনড’ ছিল।
ইন্টারনেটে একটি রাষ্ট্রের জাতীয় পরিচয়ের স্বীকৃতি হিসেবে কাজ করে এই ডোমেইন। যেমন ডট ইউএস ডোমেইন নামের কোনো ওয়েবসাইটে ঢুকলে বোঝা যায় সেটি যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েবসাইট। ডট বাংলা তেমনি ইউনিকোড দিয়ে স্বীকৃত বাংলাদেশি ডোমেইন।
এই ডোমেইনটির ব্যাখ্যায় উইকিপিডিয়া বলছে, ডট বাংলা হচ্ছে বাংলাদেশের জন্য একটি দ্বিতীয় ইন্টারনেট কান্ট্রি কোড টপ-লেভেল ডোমেইন (সিসিটিএলডি)। এই ডোমেইন বাংলা ভাষায় ওয়েব ঠিকানার জন্য বোঝানো হয়।
২০১২ সালে ডোমেইনটি ব্যবহারের অনুমতি পেলেও পরের তিন বছরেও তা সক্রিয় করতে পারেনি বাংলাদেশ। ফলে ডোমেইনটি ‘নট অ্যাসাইনড’ হয়ে পড়ে। পরে এই ডোমেইন উদ্ধারে উঠেপড়ে লাগে বাংলাদেশের ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ। এটি পেতে ভারত ও সিয়েরা লিওন আবেদন করেছিল।
বাংলাদেশের জন্য আইসিএএনএনের স্বীকৃত দুটি ডোমেইনের একটি হলো ডট বাংলা ও আরেকটি হলো ডট বিডি (.বিডি)।
 LawFirm

Source: Prothom alo.

Sunday, October 2, 2016

ব্রিটিশ হাউজ অব কমন্সের ফরেইন অ্যাফেয়ার্স কমিটির অতি সম্প্রতি প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ন্যাটো জোটভুক্ত দেশগুলো কতগুলো মিথ্যা অজুহাতে লিবিয়া আক্রমণ করে গাদ্দাফির পতন ঘটিয়ে, দেশটিকে ধ্বংস করেছে এবং জঙ্গিবাদকে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিয়েছে। কিন্তু গাদ্দাফির পতন ঘটিয়ে লিবিয়া দেশটিকে ধ্বংস করার পেছনে পাশ্চাত্যের মূল মতলব কী ছিল?
ব্রিটিশ পার্লামেন্টারি কমিটির প্রতিবেদনে প্রকাশ পেয়েছে, মূল মতলব ছিল ফ্রান্সের অর্থনৈতিক রাজনৈতিক স্বার্থসিদ্ধি! ২০১১ সালের ২ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি কিনটনের উপদেষ্টা এবং গোয়েন্দা বিষয়াদির বিশ্লেষক সিডনি ব্লুমেনথল ফরাসি গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের সাথে তার বৈঠকের পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি কিনটনকে জানান : লিবিয়ার তেল উৎপাদনের বেশির ভাগ ফ্রান্সের অধিকারে নেয়া, উত্তর আফ্রিকায় ফরাসি প্রভাব বৃদ্ধি করা, ফ্রান্সের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে প্রধানমন্ত্রী সারকোজির আধিপত্য বৃদ্ধি, ফরাসি সামরিক বাহিনীর মতা ও আধিপত্য বাড়ছে বিশ্বের চোখে এমন একটি চেহারা তুলে ধরা এবং আফ্রিকার ফরাসি ভাষী দেশগুলোতে ফ্রান্সের প্রভাব কমানোর জন্য গাদ্দাফির পরিকল্পনাকে নস্যাৎ করাÑ এসব ছিল লিবিয়া অভিযানের মূল মতলব।
যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের রিসার্চ স্কলার গারিকাই চেঙ্গু প্রণীত এবং ‘গ্লোবাল রিসার্চ’ পরিবেশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ন্যাটো জোটভুক্ত দেশগুলোর চোখে সম্ভবত গাদ্দাফির সবচেয়ে ‘গুরুতর অপরাধ’ ছিল তিনি তার দেশের সম্পদকে বিদেশী পুঁজির উপরে প্রাধান্য দিচ্ছিলেন এবং প্রকৃতভাবেই আফ্রিকান যুক্তরাষ্ট্র (ইউনাইটেড স্টেট্স অব আফ্রিকা) গড়ে তুলতে চাচ্ছিলেন। তার পরিকল্পিত আফ্রিকান আইএমএফ (ইন্টারন্যাশনাল মনিটরি ফান্ড) এবং আফ্রিকান সেন্ট্রাল ব্যাংক স্থাপনের জন্য গাদ্দাফি লিবিয়ান সেন্ট্রাল ব্যাংকের যে ৩০ বিলিয়ন ডলার যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংকে রেখেছিলেন, ২০১১ সালের আগস্টে প্রেসিডেন্ট ওবামা তা বাজেয়াপ্ত করেন।
১৪ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত ব্রিটিশ পার্লামেন্টারি কমিটির এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি মতা থেকে বিদায় নেয়া ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন ২০১১ সালে লিবিয়াতে সামরিক
হস্তপে করার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, তা ছিল ভ্রমাত্মক। সেই ভুল সিদ্ধান্তই উত্তর আফ্রিকাতে ‘ইসলামি জঙ্গিবাদের’ উত্থানে সহায়তা করেছে।
রিপোর্টে লিবিয়াতে বেসামরিক নাগরিকদের রা করার নামের অভিযানে লিবিয়ার শাসককে (গাদ্দাফি) পরিবর্তনের কর্মসূচি অন্তর্ভুক্ত করা এবং লিবিয়ার শাসনকর্তা একনায়ক মুয়াম্মার গাদ্দাফির পতন ঘটানোর পর সে দেশের ভবিষ্যৎ শাসন কিভাবে পরিচালিত হবে সে বিষয়ে দীর্ঘকাল ধরে যথোপযুক্ত পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে ব্যর্থতার জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন এবং তার ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের কঠোর সমালোচনা করা হয়।
২০১১ সালে গাদ্দাফিবিরোধীদের নিয়ন্ত্রিত ঘন জনবসতিপূর্ণ শহর বেনগাজির ওপর গাদ্দাফির সেনারা অভিযান চালানোর হুমকি দিয়েছে এবং সেই হুমকি নিরসনের জন্য ফ্রান্স ও ব্রিটেনের নেতৃত্বে আন্তর্জাতিক যৌথ সামরিক অভিযান ২০১১ সালের মার্চে দফায় দফায় গাদ্দাফির বিরুদ্ধে বিমান আক্রমণ শুরু করে।
ব্রিটিশ পার্লামেন্টারি কমিটির চেয়ারম্যান (কনজার্ভেটিভ দলীয় সংসদ সদস্য) ক্রিসপিন ব্লান্ট বলেন, ‘লিবিয়াতে যুক্তরাজ্যের অভিযান একটি ভ্রমপ্রণোদিত হস্তেেপর সিদ্ধান্ত যার বিরূপ পরিণাম এখন পর্যন্ত সবাইকে ভোগাচ্ছে।’ তিনি বলেন, কমিটির সংগৃহীত তথ্যপ্রমাণে দেখা যায় বেসামরিক নাগরিকের ওপর (গাদ্দাফির) আক্রমণের যে হুমকিকে অজুহাত করে পাশ্চাত্যের সামরিক হস্তেেপর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়, সে হুমকির তথ্য ছিল অতিরঞ্জিত।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, এই সামরিক হস্তেেপর অভিযানের ফলে উত্তর আফ্রিকার তেলসমৃদ্ধ দেশ লিবিয়া সম্পূর্ণ বিপর্যস্ত হয়ে গেছে এবং তার কিছু অংশে ‘ইসলামিক স্টেট’ জঙ্গিদের একটি নতুন শক্তিশালী দুর্গ গড়ে উঠেছে, যদিও সিরিয়া ও ইরাকে ইসলামিক স্টেট জঙ্গিদের আধিপত্যের এলাকা কমে আসছে।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গ্লোবাল রিসার্চ কমিশনের রিপোর্টে বলা হয়েছে, পাশ্চাত্যের সামরিক অভিযানে লিবিয়াতে বেপরোয়া বোমাবর্ষণ এবং ধ্বংস তাণ্ডবে একপর্যায়ে গাদ্দাফি মতা থেকে সরে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেন। কিন্তু পাশ্চাত্যের সামরিক জোট সামরিক অভিযানের মাধ্যমে গাদ্দাফিকে অপসারণের সিদ্ধান্তে অনড় থাকে।
ব্রিটিশ পার্লামেন্টারি রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, গাদ্দাফিকে যখন হত্যা করা হয় তখন তিনি সম্ভবত দেশত্যাগ করে চলে যাচ্ছিলেন।
২০১১ সালের ফেব্র“য়ারি এবং মার্চেই গাদ্দাফি সম্ভবত লিবিয়া ত্যাগ করে চলে যাওয়ার পথ খুঁজছিলেন।
২০১১ সালের ২১ ফেব্র“য়ারি ব্রিটিশ সংসদ সদস্য লর্ড হেগ সাংবাদিকদের বলেন, তার কাছে বিশ্বাসযোগ্য তথ্য রয়েছে যে মুয়াম্মার গাদ্দাফি লিবিয়া ত্যাগ করে ভেনিজুয়েলায় (দণি আমেরিকা) রাজনৈতিক আশ্রয় নেয়ার প্রস্তুতিতে রয়েছেন।
লেখক : প্রবীণ সাংবাদিক, প্রবাসী

- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/157711#sthash.0ByPNqvs.dpuf

Friday, September 30, 2016

Trump Vs Hillary

The LawFirm

After the build-up and the expectation, after the predicted TV audience of 100 million, after the soundbites and the fury, the test to determine who will become the next president of the United States came down to what all exams pretty much come down to these days. The clever girl, believing she could never be quite good enough, did huge amounts of revision and triumphed, while the cocky, lazy boydecided to wing it. Because whatever the boy did would be awesome, right? 
Oh dear, Donald, oh dear. See me after class.
Put it this way, if you are reduced to yelling “I HAVE A GREAT TEMPERAMENT”, then you probably don’t.
Let’s also concede that, while Hillary Clinton clearly won by a mile, calm, diligent females outperforming loud, attention-disordered males does not necessarily translate into success in the real world, which sadly still fears the former and rewards the latter.
The first of three 95-minute presidential debates set different challenges according to the gender of the candidate. For a start, women have to think about so much more than men prior to a big occasion, don’t we? Hair, clothes and make-up take a week’s worth of worry each. Hillary, who could neither look too feminine nor too masculine, opted for a cherry trouser-suit whose plain, round-necked style placed her sartorially somewhere between a Beefeater and the Starship Enterprise. (Phasers set to stun.)
Clinton is ten inches shorter than Trump and red lent her valuable impact. Full marks to the make-up artist who managed to give what must be a very weary 69-year-old a fresh yet sophisticated look with a new, denser arc to the eye-liner.
If you think this is demeaning trivia, imagine what social media would have to say about Clinton the Crone if she didn’t make an effort. Donald Trump only had to put a suit on, although I noticed they had taken his raucous, popcorn-yellow hair down several notches to a soothing, statesmanlike mink.
Going into the debate, Trump had a very low bar to step over. Basically, all he had to do was prove to voters he was not a crazy moron, not ridicule a disabled Hispanic person in the audience or display any of his famous anger-management issues.
Hillary had a much bigger mountain to climb. She had to show that she was Trump’s superior in knowledge, experience and self-control, without appearing in any way superior. As a New York editor once explained to me, there is a powerful, “know-nothing” strain inAmerican culture which regards the overly articulate with deep suspicion. There’s a reason why so many movie legends are men of few words. Think of John Wayne’s “Warrrhhhhlll”, a drawl that could contain at least 13 syllables, and you realise why a Yale-educated female lawyer making a point a minute might be hated rather than admired.
As Stephen Eric Bronner points out in his book The Bigot: Why Prejudice Persists, sexism has not gone away in the 21st century; it has merely morphed into something more complex and slyly camouflaged. So it’s possible to have a country where a woman can both be a presidential candidate and be suspectbecause she is a presidential candidate.
To be fair, Trump did well for the first 20 minutes, which is to say he did what his handlers told him to. He was disciplined, he didn’t yell or interrupt himself with strange non-sequiturs, like a drunk who has fallen asleep on a bar stool and suddenly wakes with a start. He was mock-gracious to Hillary, asking permission to call her Secretary Clinton (“Is that OK? Yes? I want you to be happy…”), and he landed some decent blows when he kept to his theme that America had been failed by a political class represented by Clinton and was in need of a dealmaker leader like himself.
The trouble is that inside Donald Trump lurks a bumptious, nine-year-old bully who can’t wait to get out and start tripping up the weaker kids for fun. Presidential Donald can only keep the lid on Dastardly Donald (Horrid Henry’s Yankee cousin) for so long before he starts pulling faces and sneering – and this is a direct quote from last night – “I’m going to cut taxes big league, and you are going to raise taxes big league”.
On the campaign trail, with ecstatic supporters in attendance, when Trump starts spouting his weird word salad, he regains focus by shouting: “We’re gonna build a HUGE WALL!” But in last night’s debate, with an invited audience bidden to keep quiet and deprived of his echo chamber, his incoherence was deafening.
How did Hillary keep it together in the face of Donald’s grammatical atrocities and sweeping ignorance? She smiled a lot. Too much. It was obviously a tactic, designed to cast her as the stoic, capable adult dealing with an impossible child. (Every mother will recognise that strained, fixed smile of hers, twitching at the corners.)
A coach has helped her to lower the voice, just as Margaret Thatcher did, so she never came across as shrill, but that has limited her dynamic range, her ability to seem exciting. Instead, she plugged away patiently, setting out her policy stall, showing that she was the kind of sober, rational person who could be trusted to navigate a country through tough times – and the sniffing jerk opposite was none of those things.
Trump, who was rapidly losing the plot of his own sentences, handed Hillary gift after gift. When she quoted him saying, back in 2006, that he hoped for a housing collapse because it would offer him a chance to buy cheap, he retorted: “That’s called business, by the way.” Hillary shot back with the fact that five million people lost their homes during Trump’s exciting business opportunity. Oof!
While Donald failed to make anything stick on Hillary’s 33,000 deleted emails, she had him pinned to the wall over his failure to release his tax returns. “Maybe he’s not as rich as he claims to be,” she goaded. An indignant Trump seemed to concede that he paid no federal income tax, and, moreover, if he hadn’t, “that makes me smart”. Unlike all those poor schmucks who do.
Scenting blood, Clinton chided her rivalfor his sexism. “This is a man who has called women pigs, slobs and dogs. And someone who has said pregnancy is an inconvenience.” It was the bravest thing she did all night.
Privately, she knows being female makes her strong, but in this, the biggest test of her life, it is seen as her greatest weakness.
Only once did the clever girl who revised mock the lazy boy who winged it. “I think Donald just criticised me for preparing for this debate,” said Hillary mischievously. “And, yes, I did. And you know what else I prepared for. I prepared to be president, and that’s a good thing.”It sure is. As she aims for the top job in the world, Hillary Clinton is the very first, alone of all her sex. You know, I was scared for her last night, scared for all women at what might happen to her, but I needn’t have worried. Ten inches shorter, she towered over her rival. In 42 days’ time, Dastardly Donald deserves to get beaten by the girl who prepared.

By  
'How did Hillary keep it together in the face of Donald’s grammatical atrocities and sweeping ignorance?'